প্রতীকী ছবি। ছবি: সংগৃহিত
কোউইন অ্যাপের নিয়ে ব্যস্ত থাকা। কখনও লাইনে দাঁড়িয়ে ফিরে আসা। টিকা পাওয়া-না পাওয়ার মাঝেই ঘুরে বেড়াচ্ছে একটি প্রশ্ন। কোভিডের প্রতিষেধকের দ্বিতীয় ডোজটি না নিলে কী হবে? প্রতিষেধক যদি কম থাকে, তবে আর তা মিলবে কী ভাবে? তা হলে কি একটি ডোজেই ভরসা করে থাকা যাবে? এমন কিছু বারবার উঠতে থাকা প্রশ্নে জবাব খোঁজা হল চিকিৎসকেদের সঙ্গে কথা বলে।
একটি ডোজ কি যথেষ্ট? দ্বিতীয় ডোজটি না নিলে কি কোভিড আক্রান্ত হতে পারে কেউ?
দ্বিতীয় ডোজটি না নিলে কম সুরক্ষিত থাকবেন সেই ব্যক্তি। করোনা আক্রান্ত হতেই পারেন। প্রথম ডোজটি সাধারণত প্রতিরোধ করার জন্য শরীরকে তৈরি করে। দ্বিতীয় ডোজটি নিলে বাড়ে প্রতিরোধশক্তি।
কত দিনের মধ্যে নিতেই হবে প্রতিষেধকের দ্বিতীয় ডোজ?
স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বলে দেওয়া নিয়ম অনুযায়ী, প্রথম ডোজ নেওয়ার ১২ থেকে ১৬ সপ্তাহের মধ্যে নিতে হবে কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজটি। কোভ্যাক্সিন হলে দু’টি ডোজের মধ্যে ২৮ দিনের ব্যবধান থাকা জরুরি।
এর চেয়ে যদি বেশি দেরি হয় টিকাকরণের সময় পেতে, তবে কি আবার নিতে হবে প্রথম ডোজ?
বেশির ভাগ চিকিৎসকের বক্তব্য, আবার প্রথম ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। তবে প্রতিষেধক যাতে ভাল ভাবে কাজ করে, তার জন্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নেওয়াই ভাল দ্বিতীয় ডোজটি।
দ্বিতীয় ডোজের জন্য সময় নেওয়া ছিল, কিন্তু তার মধ্যে সংক্রমিত হয়ে পড়েছে। সে ক্ষেত্রে আবার কবে নেবেন দ্বিতীয় ডোজ?
কোভিড থেকে সেরে ওঠার অন্তত দু’সপ্তাহ পরে নিতে হবে প্রতিষেধক। এমনই পরামর্শ স্বাস্থ্য দফতরের। তবে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেওয়াও জরুরি।
করোনা থেকে সেরে উঠতে আট সপ্তাহ লাগল। সে ক্ষেত্রেও কি দ্বিতীয় ডোজ নিতে পারেন?
দ্বিতীয় ডোজ নিতে কোনও অসুবিধা নেই, মত চিকিৎসকেদের।
কোভিশিল্ডের প্রথম ডোজ নিয়েছিলেন। দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না। সে ক্ষেত্রে কি কোভ্যাক্সিন নিয়ে নেবেন?
একেবারেই নয়। বিশেষজ্ঞদের মত, একই প্রতিষেধকের দু’টি ডোজ নিতে হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy