স্কুলের ওই ছাত্রীরা। ছবি: টুইটার।
স্কুলের শৌচাগারের মেঝে আর দেওয়ালে লেগে থাকা রক্ত চোখে পড়েছিল তাঁর। দেখেই তিনি বুঝতে পেরেছিলেন এটা ঋতুস্রাবের রক্ত। কিন্তু স্কুলের কোন ছাত্রী এই কাণ্ড ঘটিয়েছে? কে শৌচাগারে নোংরা করেছে? তা জানতে পারেননি। নিশ্চিত হতে এবং সেই ছাত্রীকে চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তি দিতে স্কুলের ৭০ জন ছাত্রীকে দাঁড় করিয়ে নগ্ন করে তল্লাশি চালানোর অভিযোগ উঠল ওই স্কুলের এক ওয়ার্ডেনের বিরুদ্ধে। লখনউয়ের কস্তুরবা গাঁধী গার্লস আবাসিক স্কুলে বৃহস্পতিবারের ঘটনা।
এই ঘটনা সামনে আসার পরে স্কুল কর্তৃপক্ষ ওই ওয়ার্ডেনকে সাসপেন্ড করেছে।
আরও পড়ুন: মাত্র ৯০ সেকেন্ডেই থামবে রক্তপাত, নতুন আবিষ্কারে সাড়া ফেললেন দুই ভারতীয় গবেষক
ঘটনা সামনে আসার পর তাঁকে সাসপেন্ড করেছে স্কুল। তবে অভিযুক্ত ওয়ার্ডেন এ রকম কিছু হয়েছে বলে এখন মানতে নারাজ। তিনি বলেন, ‘‘আমি শুধু জানতে চাইছিলাম ছাত্রীদের কোনও অসুবিধা হয়েছে কি না। কারণ অনেক সময়ই তারা অসুবিধার কথা বলতে পারে না।’’ তিনি আরও জানান, ছাত্রীদের পড়াশোনার প্রতি সব সময় কড়া নজর দেন তিনি। ছাত্রীরা তাঁকে খুব একটা পছন্দ করে না। স্কুলের অন্যান্য কিছু সদস্যেরও তাঁর সঙ্গে প্রায়ই মতবিরোধ লেগে থাকে। তাঁর অভিযোগ, সেই রাগ থেকেই এই ঘটনা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy