Advertisement
২৫ এপ্রিল ২০২৪
A Lucknow woman

৪১টি অজানা আন্তর্জাতিক নম্বর থেকে অশ্লীল মেসেজ, ফোন লখনউয়ের মহিলাকে

লখনউয়ের কৃষ্ণনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন স্থানীয় ওই কলেজ ছাত্রী। তিনি জানিয়েছেন, গত ৩ ফেব্রুয়ারি তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে একটি থেকে মেসেজ আসতে শুরু করে। বাধ্য হয়ে তিনি নম্বরটি ব্লক করে দেন।

প্রতীকী চিত্র।

প্রতীকী চিত্র।

সংবাদ সংস্থা
লখনউ শেষ আপডেট: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ ১৫:২৪
Share: Save:

পুলিশের দ্বারস্থ হলেন লখনউয়ের এক স্নাতক স্তরের ছাত্রী। অভিযোগ, কয়েকদিন ধরে তাঁর হোয়াটসঅ্যাপে একাধিক নম্বর থেকে অশ্লীল মেসেজ, এমনকি ফোনও আসতে শুরু করেছে। নম্বর ব্লক করে দিলে অন্য নম্বর থেকে আসছে মেসেজ, ফোন।

লখনউয়ের কৃষ্ণনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন স্থানীয় ওই কলেজ ছাত্রী। তিনি জানিয়েছেন, গত ৩ ফেব্রুয়ারি তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে একটি থেকে মেসেজ আসতে শুরু করে। বাধ্য হয়ে তিনি নম্বরটি ব্লক করে দেন।

একটি নম্বর ব্লক করে দিলেও উত্পাত থামেনি। অন্য একটি নম্বর থেকে ফের একই ধরনের অশ্লীল মেসেজ আসতে শুরু করে। এই ঘটনা বার বার ঘটতে থাকে, নতুন একটি নম্বর থেকে এই ধরনের মেসেজ পেলেই ওই কলেজ ছাত্রী তা ব্লক করে দিচ্ছেন। আর তার পর আবার নতুন নম্বর থেকে মেসেজ আসতে শুরু করছে।

আরও পড়ুন: রতন টাটাকে ‘ছোটু’ সম্বোধন, মহিলার মন্তব্যে পাল্টা উত্তর দিলেন ৮২ বছরের ‘যুবক’

ছ’ দিনে এমন মোট ৪১টি আন্তর্জাতিক নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেজ বা ফোন করা হয়। এর মধ্যে ৩০টি নম্বর থেকে ফোন মেসেজ আসে আর ১১টি নম্বর থেকে ফোন করা হয় ওই ছাত্রীকে। সেই নম্বরের তালিকা দেওয়া হয়েছে পুলিশকে।

আরও পড়ুন: মাঝ আকাশে যাত্রী বোঝাই বিমানে বজ্রপাত, নজরদারি ক্যামেরায় ধরা পড়ল ভয়ঙ্কর দৃশ্য

প্রথমে চক্ষুলজ্জার ভয়ে পুলিশে অভিযোগ করতে চাননি ওই ছাত্রী। কিন্তু তাঁর বাবা-মা বলেন, এভাবে চলতে পারে না। পুলিশে অভিযোগ করা উচিত। সেই মতো ওই ছাত্রী থানায় অভিযোগ দায়ের করেছন। পুলিশ জানিয়েছে, সব নম্বরই ট্র্যাক করা হচ্ছে, নজরদারিতে আনা হয়েছে। যিনি বা যাঁরা এর পিছনে আছে খুব শীঘ্রই ধরা পড়বে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Lucknow Woman
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE