কাজের নিরিখে প্রধানমন্ত্রী কারও পদোন্নতি করেছেন, কারও মন্ত্রিপদ কেড়েও নিয়েছেন। সঙ্গে ভোট-ভাবনায় ভারসাম্য রেখেছেন অঞ্চল ও জাতপাতের। সেই সূত্র ধরেই এ বারে বিজেপির সংগঠনেও রদবদল করতে চলেছেন সভাপতি অমিত শাহ।
বিজেপি শীর্ষ সূত্রের খবর, চলতি মাসেই কাজটি সেরে ফেলবেন অমিত। মন্ত্রিসভায় প্রধানমন্ত্রীর লক্ষ্য ছিল প্রশাসনিক দক্ষতা বাড়ানো, অমিতের লক্ষ্য ভোটে জেতা। এমন লোককে আনা হবে, যিনি সংগঠনে পরিশ্রম করতে পারবেন। আবার কিছু বাদও যেতে পারেন যাঁদের কাজে অমিত সন্তুষ্ট নন। আজ সকাল থেকেই বিজেপি দফতরে বসে তিনি কাজটি শুরু করে দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: প্রতিরক্ষার শীর্ষে আসলে কি মোদীই
বিজেপির কেন্দ্রীয় সংগঠনে ১৩ জন সহ-সভাপতি, ৯ জন সাধারণ সম্পাদক ও ১৫ জন সম্পাদক হতে পারেন। ৬ জন সহ-সভাপতি, ৪ জন সাধারণ সম্পাদক ও ৪ সম্পাদকের পদ খালি। সিদ্ধার্থনাথ সিংহ, শ্রীকান্ত শর্মা, মহেন্দ্র সিংহরা বিভিন্ন রাজ্যে মন্ত্রী হয়েছেন। রাম মাধব, ওম মাথুরের মতো সংগঠনের নেতাদেরও মন্ত্রী করার প্রস্তাব উঠেছিল। কিন্তু সংগঠনে ‘যোগ্য’ ব্যক্তির অভাব বলেই তা হয়নি।
নভেম্বরে মিজোরাম এবং ফেব্রুয়ারিতে ত্রিপুরা ও মেঘালয় নির্বাচনে লড়ার কৌশল তৈরি করতে কাল অমিত উত্তর-পূর্বের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন। দিল্লিতে আজ হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানান, উত্তর-পূর্বকে কংগ্রেসমুক্ত করাই দলের লক্ষ্য।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy