রাজস্থানে তিন গোল খেয়ে ‘মহারানি’কে আর ‘মুখ’ করতে চাইছে না বিজেপি।
বছর শেষে ভোট। তার আগে তিনটি উপনির্বাচনেই হেরেছে বিজেপি। দিল্লিতে দলের এক শীর্ষ নেতা বললেন, ‘‘রাজস্থানের জনতা বিজেপির উপরে ক্ষুব্ধ নয়, ক্ষোভ মহারানির বিরুদ্ধে।’’ মহারানি, অর্থাৎ মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে অবশ্য সহজে মেনে নেওয়ার পাত্রী নন। আগেও দল তাঁকে সরাতে চেয়েছিল। দল ভাঙার হুমকি দিয়ে তা ঠেকিয়ে দেন তিনি। রাজস্থানে এমনিতেই পাঁচ বছর অন্তর পালাবদল হয়। তার উপরে রাহুল গাঁধী পুরোদস্তুর সক্রিয়। গত কাল সাফল্যের স্বাদ পেয়ে রাজ্য কংগ্রেস সভাপতি সচিন পায়লট বললেন, ‘‘কংগ্রেসের জয় রাহুলকে উপহার। বিধানসভাতেও বাজিমাত করবে কংগ্রেস।’’ ভোট শতাংশের গতিপ্রকৃতির ভিত্তিতে নানা সমীক্ষায় উঠে আসছে, এই ভাবে চললে রাজ্যস্থানে বিজেপি ১০৯টি আসন খুইয়ে ৫৩তে নেমে আসতে পারে। আর ১১৯টি আসন বাড়িয়ে কংগ্রেস পৌঁছে যেতে পারে ১৪০-এ। বিজেপির সমস্যা, মহারানির বিকল্প হিসেবে যাঁদের নাম ভাবা হচ্ছে, তাঁদের কারও তেমন গ্রহণযোগ্যতা নেই। দলে আশঙ্কা, স্রেফ এই জন্যই না চলতি বছরের শেষে বিধানসভার সঙ্গে লোকসভা করিয়ে নেয় বিজেপি! নরেন্দ্র মোদীই যেখানে একমাত্র মুখ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy