কাটলিছড়া-সহ দক্ষিণ হাইলাকান্দিতে বিএসএনএল পরিষেবা বেহাল। মোবাইল ফোন, ল্যান্ডলাইন, ইন্টারনেট, ব্রডব্যান্ড— সব নিয়েই সমস্যায় গ্রাহকরা। আঙুল উঠছে কর্তৃপক্ষের দিকে।
কাটলিছড়া, দক্ষিণ হাইলাকান্দিতে মোবাইলের তুলনায় ল্যান্ডলাইন গ্রাহকের সংখ্যা কম। হাতেগোণা কয়েক জন ল্যান্ডলাইন গ্রাহক সেখানে রয়েছেন। ব্যাঙ্ক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান-সহ সরকারি দফতরেই ল্যান্ডলাইন বেশি ব্যবহার হয়। কিন্তু পরিষেবা নিয়ে সেখানেও ক্ষোভ বাড়ছে। কখনও মাসের পর মাস কেব্ল-বিভ্রাটের জেরে সমস্যায় পড়েন গ্রাহকরা।
গ্রাহকদের অভিযোগ, মোবাইল পরিষেবার ছবিও একই রকম। কথার মধ্যে ৩-৪ বার ফোন কাটে। কখনও অন্য প্রান্তের কথা শোনা যায় না। কিন্তু টাকা কেটে নেওয়া হয়। বিকেল ৪টে থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত অবস্থা আরও খারাপ থাকে। ইন্টারনেট, ব্রডব্যান্ড পরিষেবা। কাটলিছড়া, দক্ষিণ হাইলাকান্দিতে এখনও টু-জি পরিষেবাই ভরসা। কিন্তু বিএসএনএল-এর টু-জি পরিষেবায় সেটাও কষ্টকর। দক্ষিণ হাইলাকান্দির মণিপুর বাগানে থ্রি-জি পরিষেবা শুরু হয়েছিল। কিন্তু তা শুধু নামেই মাত্র। ব্রডব্যান্ডেও এক অবস্থা।
গ্রাহকদের একাংশের বক্তব্য, বেসরকারি মোবাইল পরিষেবা সংস্থাগুলির ‘নেটওয়ার্ক’ অনেক ভাল। সে জন্য অনেকে নতুন নম্বর নিচ্ছেন।
সমিতির অনশন। বাংলাদেশ থেকে অসমে আসা হিন্দু শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দিলে নিজভূমে সংখ্যালঘু হয়ে পড়বে অসমিয়রা। প্রতিবাদে দীঘলিপুখুরির পাড়ে আমরণ অনশনে বসেছে কৃষকমুক্তি সংগ্রাম সমিতি। সেই সঙ্গে অসমকে ‘দ্বিতীয় ত্রিপুরা’ তৈরির ষড়যন্ত্র করার অভিযোগে মু্খ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়ালের কুশপুতুল পোড়ানো হয়।
কৃষক মুক্তির প্রতিষ্ঠাতা উপদেষ্টা অখিল গগৈয়ের মতে, ২০০১ সালের হিসেবে অসমে অসমীয়াভাষী লোকের সংখ্যা এক কোটি ৩০ লক্ষ এবং বাংলাভাষী ৭৩ লক্ষ ৪৩ হাজার ৩৩৮ জন। বাংলাদেশ থকে অসম আসা হিন্দু বাঙালিদের নাগরিকত্ব দিলে বাংলাভাষীর সংখ্যা অসমীয়াভাষীদের পিছনে ঠেলে দেবে। অখিলের অভিযোগ, আগের কংগ্রেস সরকার ভোটের স্বার্থে সংখ্যালঘুপ্রীতি দেখিয়েছিল। তেমনই বিজেপি জোট সরকার হিন্দু বাঙালিদের নাগরিকত্ব দিয়ে গদি মজবুত করতে চাইছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy