আট রাজ্যে ৫৭টি রাজ্যসভার আসনের ভোটাভুটি নিয়ে ডামাডোল প্রকাশ্যে এল। দলের নির্দেশ না মেনে অন্য প্রার্থীকে ভোট দেওয়া, অন্তর্ঘাত, রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ উঠেছে এই ভোটকে ঘিরে।
রাজ্যসভায় শক্তির বিচারে বিজেপি এগোলেও সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। অন্য দিকে শক্তি খোয়ানো কোণঠাসা হরিয়ানা কংগ্রেস নেতৃত্ব নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ। হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র সিংহ হুডাকে নির্দেশ দেওয়া সত্ত্বেও একটি নিশ্চিত আসনে কংগ্রেস প্রার্থী আর কে আনন্দকে জেতাতে পারেননি তিনি। এ নিয়ে তাঁর জবাবদিহি চেয়েছে কংগ্রেস হাইকম্যান্ড। আজ নিজের অবস্থান সুরক্ষিত রাখতে হুডা জানান, ভুল কালি ব্যবহার করার জন্য যে ১৪ জন কংগ্রেস বিধায়কের ভোট বাতিল হয়েছে তা ষড়যন্ত্র। তাঁর কথায়, ‘‘আগে শুনিনি ষড়যন্ত্র এতদূর যেতে পারে। বিজেপি সমর্থিত প্রর্থীকে জেতানোর জন্যই এটা করা হয়েছে।’’ যে পেনের কালি ব্যবহার করা হয়েছে, তার ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি জানান হুডা।
নির্বাচন কমিশন এ বার কী পদক্ষেপ নেবে স্পষ্ট নয়। কিন্তু গত কালের ভোটে যে অনেক নাটক হয়েছে, স্পষ্ট হচ্ছে। জেডি(এস) আজ কর্নাটকে ৮ জন বিধায়ককে সাসপেন্ড করেছে। নেতৃত্বের অভিযোগ, এরা নিজেদের সমর্থিত প্রার্থীর পরিবর্তে কংগ্রেস প্রার্থীকে ভোট দিয়েছে। দলের শক্তি ৪০ থাকা সত্ত্বেও ওই রাজ্যের ভোটে ৩৩টি ভোট পেয়েছেন জেডি(এস) প্রার্থী বি এম ফারুখ। এই বিধায়কদের দল থেকে বহিষ্কারের কথাও ভাবছেন দলীয় নেতৃত্ব।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy