রাষ্ট্রপতি ভবনে একটি প্রদর্শনীতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে পিটিআইয়ের তোলা ছবি।
এক জনের নামেই যে গোটা বিশ্ব এক ছাতার তলায় চলে আসতে পারে, তা বোঝাল একটি ভিডিয়ো। আসমুদ্রহিমাচল যাঁর নামে আজও মাথা নত করে। সেই মহাত্মা গাঁধীর ১৫০তম জন্মজয়ন্তীতে এক সুরে বাধা পড়ল ১২৪টি দেশ। তালে-ছন্দে গলা মেলালেন ওই দেশগুলির শিল্পীরা। যাঁরা এক ফ্রেমে মিলে যায় গাঁধী নামে।
বহু বছর আগে অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, ‘আগামী প্রজন্মের খুব কম মানুষই বিশ্বাস করবে, রক্ত-মাংসের এমন এক জন মানুষ এই পৃথিবীতে ছিলেন।’ তিনি ছিলেন, তিনি আছেন, তিনি যে থাকবেন তা বার বার বুঝিয়ে দিল বিদেশ মন্ত্রকের এই অভিনব ভিডিয়ো। যেখানে ‘বৈষ্ণব জন তো তেনে কহিয়ে’-এর সুর ছড়িয়ে পড়েছে শ্রীলঙ্কা থেকে লাওস, গায়ানা থেকে পাপুয়া নিউ গিনির সমুদ্রে। রাশিয়া, তিউনেশিয়া, জাপান, ফিনল্যান্ড মিলে গিয়েছে এক সুরে।
গুজরাতের বিখ্যাত কবি নরসিংহ মেহতার লেখা খ্রিষ্টীয় ১৫ শতকের এই ভজন মহাত্মা গাঁধীর সব থেকে পছন্দের ছিল। আর সে কারণেই তাঁর নামের সঙ্গেই জড়িয়ে গিয়েছে গানটি। এই গানটি বেজে উঠলেই ভেসে ওঠে গাঁধীজির মুখ।
দেখুন ভিডিয়ো
বিভিন্ন দেশ থেকে রেকর্ড করে আনা গানের ভিডিয়ো একসঙ্গে করে এক অপরূপ রূপ দেওয়া হয়েছে। নাউরু-র প্রেসিডেন্ট বারোন দেভাভেসি ওয়াকাকে স্বয়ং দেখা গিয়েছে সেই ভিডিয়োতে। গাঁধী জয়ন্তীর সকালে এই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এনেছেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। যা মন ছুঁয়ে গিয়েছে আপামর ভারতবাসীর।
আরও পড়ুন: ‘হিন্দু হয়েও ফ্যাসিবাদী হিন্দুত্ব মোকাবিলার রাস্তা আছে, দেখিয়েছিলেন গাঁধী’
আরও পড়ুন: হিন্দুত্ববাদ সম্পর্কে গাঁধীজি বলেছিলেন...
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy