রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছেন না নরেন্দ্র মোদী। তবে মুখ্যমন্ত্রীর পুত্র দুষ্মন্তের সঙ্গে ললিত মোদীর ব্যবসায়িক সম্পর্ক নিয়ে তদন্ত এগিয়ে যাবে। অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি স্পষ্ট ভাবে এ কথা জানিয়ে দিযেছেন।
২০০৮ সালে দুষ্মন্তের সংস্থা ললিত মোদীর থেকে প্রায় ১১ কোটি টাকা পেয়েছিল বলে খবর সামনে আসতেই হইচই শুরু হয়ে যায়। এই বিতর্কের মধ্যেই দিন কয়েক আগে দুষ্মন্তকে জেটলির ‘ক্লিনচিট’ দেওয়া নিয়েও তোলপাড় শুরু হয়েছিল। সংবাদমাধ্যমে আমেরিকা থেকে জেটলিকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, ললিত মোদী ও দুষ্মন্তের সংস্থার আর্থিক লেনদেন সম্পূর্ণ ভাবে বাণিজ্যিক। আর এ বিষয়ে ভারত সরকারের পদক্ষেপ করার কিছু নেই।
জেটলির এই বক্তব্য তদন্তকারী সংস্থা ইডি-র কাজকে প্রভাবিত করতে পারে বলে অভিযোগ এনেছিল কংগ্রেস। জেটলি এ দিন জানান, ওই ধরনের কোনও কথা আদৌ তিনি বলেননি। তাঁর বক্তব্যকে বিকৃত করা হয়েছে। ফলে তদন্তকারী সংস্থা এ বিষয়ে যে ভাবে তদন্ত চালাচ্ছে, সে ভাবেই চলবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy