ডাল লেকের তীরের সেন্টর হোটেলে বন্দি কাশ্মীরি নেতাদের অন্যত্র সরানো হতে পারে বলে জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন সূত্রে খবর
শীত পড়ছে। তাই ডাল লেকের তীরের সেন্টর হোটেলে বন্দি কাশ্মীরি নেতাদের অন্যত্র সরানো হতে পারে বলে জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন সূত্রে খবর।
জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা লোপের আগে কাশ্মীরের বেশ কয়েক জন নেতাকে বন্দি করে সরকার। সেন্টর ও হরি নিবাসের মতো হোটেল, বন দফতরের অতিথিশালা, সরকারি প্রটোকল ভবন ও বেশ কয়েকটি বেসরকারি অতিথিশালাকে জেলের তকমা দেওয়া হয়। বন্দি নেতাদের ওই অস্থায়ী জেলগুলিতেই রাখা হয়েছে।
ন্যাশনাল কনফারেন্সের কার্যনির্বাহী সভাপতি ওমর আবদুল্লাকে রাখা হয়েছে হরি নিবাসে। পিডিপি নেত্রী মেহবুবা মুফতি রয়েছেন চশমে শাহি এলাকার একটি অতিথিশালায়। প্রশাসনের খবর, ডাল লেকের তীরে সেন্টর হোটেল উপত্যকার অন্যতম শীতলতম স্থান। সেখানে বন্দি রাজনীতিকদের মধ্যে পিডিপি মুখপাত্র নইম আখতারের মতো অনেক বয়স্করা। তাই তাঁদের শ্রীনগরের লাল চকে বিধায়কদের হস্টেলে সরানো হতে পারে। সরকারি কর্তাদের একাংশের মতে, ওই নেতারা শীঘ্রই জামিন পেতে পারেন।
জম্মু-কাশ্মীরে বিরোধী নেতাদের নিরাপত্তা কমানো হচ্ছে বলে দাবি প্রদেশ কংগ্রেসের। তাদের দাবি, কোনও পদেই ছিলেন না এমন বিজেপি
নেতারা কড়া নিরাপত্তায় রয়েছেন। মন্ত্রী, সাংসদ বা আইনসভার সদস্য ছিলেন বা রয়েছেন এমন বিরোধী নেতাদের নিরাপত্তা কমানো হচ্ছে। প্রদেশ কংগ্রেসের দাবি, রাজ্যপালের প্রশাসনের এই পদক্ষেপের ফলে বিরোধী নেতাদের উপরে জঙ্গি হামলার সম্ভাবনা বাড়বে। মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ কমবে। ফলে শেলাভ হবে ভারত-বিরোধী শক্তিরই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy