কলকাতায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ।—নিজস্ব চিত্র।
বিরোধীরা শুধুমাত্র ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করছে। নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে কোনও নেতাই তুলে আনতে পারেননি তারা। লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফার আগে কলকাতায় এসে বিরোধী দলগুলির বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালেন বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ।
কলকাতায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অমিত শাহের মন্তব্য, “সন্ত্রাসবাদের দমনে বিজেপি জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েছে। অথচ, বিরোধীদের ইস্তাহারে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে কোনও কথাই নেই।”
এক নজরে দেখে নিন আর কী কী বললেন অমিত শাহ।
• শরণার্থীরা নন, দেশের সমস্যা হল অনুপ্রবেশকারীরা।
• দেশ জুড়ে এনআরসি করা হবে।
• পরিবর্তন হবে বাংলায়, সংকেত পাচ্ছি।
• বাংলায় আর্থিক উন্নয়ন করতে পারে বিজেপি।
দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯
আরও পড়ুন: ‘বাংলায় সমান্তরাল সরকার চালাচ্ছে, বদলা নেব’, নির্বাচন কমিশনকে তীব্র আক্রমণ মমতার
আরও পড়ুন: কুৎসায় আর ‘কষ্ট’ পান না, মন্তব্য মমতার
• মোদীর নেতৃত্ব দরিদ্রের জন্য সংবেদনশীল।
• গণতন্ত্রকে কবর দিয়ে গণতন্ত্রের কথা মমতার।
• বাংলায় গণতন্ত্র বাঁচাতে এই ভোট জরুরি।
• তৃণমূলের হয়ে কাজ করছে বাংলার পুলিশ।
• বাংলায় অনুপ্রবেশ রুখতে পারে বিজেপি।
• চিটফান্ডে জড়িতদের শাস্তি হবে।
• ৩৭০ এবং ৩৫(এ) ধারা পরিবর্তন করা হবে।
• পরিবারতন্ত্র নয়, রাষ্ট্রীয় সুরক্ষাই আসল।
• প্রথম দু’দফায় মমতা বুঝেছেন, তিনি হারছেন।
• জনতাই আসল রায় দেবে।
• মোদী সরকারের নীতি দেশের সুরক্ষাকে আরও জোরদার করেছে।
• গত পঞ্চায়েতে বাংলার ৩৭ শতাংশ মানুষ ভোট পারেননি।
• তৃণমূল সরকার রাজ্যে যে সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করেছে, সারদা-নারদের মতো যে দুর্নীতি ছড়িয়ে রয়েছে, তার বিরুদ্ধে মানুষ সরব হবে, বিজেপি-কেই ভোট দেবে মানুষ।
• রেল বাজেটে গত পাঁচ বছরে ৫ হাজার ৪০০ কোটি টাকা পেয়েছে বাংলা।
(পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেবাংলায় খবরজানতে পড়ুন আমাদেররাজ্যবিভাগ।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy