প্রতীকী ছবি।
হরিয়ানা ধর্ষণ-কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত নিশু ফোগটকে অবশেষে গ্রেফতার করল পুলিশ। ওই ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে দীন দয়াল ও সঞ্জীব নামে আরও দু’জনকে আগেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ‘দোষীদের ফাঁসি চাই’ জানিয়ে সরকার থেকে দেওয়া দু’লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণের চেক ফিরিয়েছেন নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যেরা।
বুধবার কোচিং সেন্টার থেকে পড়ে ফেরার সময়ে মহেন্দ্রগড়ের কানিনা বাস স্ট্যান্ড থেকে সিবিএসই-র এক কৃতী ছাত্রীকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে তাঁর গ্রামেরই তিন যুবক। মণীশ, নিশু ও পঙ্কজ নামে ওই তিন জনের খোঁজে হরিয়ানার বিভিন্ন প্রান্তে, সেই সঙ্গে রাজস্থান, দিল্লি ও অন্য রাজ্যেও হানা দিয়েছিল পুলিশের দল। মণীশ ও পঙ্কজ এখনও ফেরার। চাপের মুখে রেওয়াড়ীর এসপি রাজেশ দুগ্গলকে বদলি করে দেওয়া হয়েছে। নতুন এসপি হয়েছেন রাহুল শর্মা।
ঘটনার তদন্তে আট সদস্যের যে বিশেষ দল (সিট) গঠন করা হয়েছে, তারা আজ একটি লোককে গ্রেফতার করেছে। সিট প্রধান এসপি নাজনিন ভাসিন বলেন, ‘‘যে পরিত্যক্ত নলকূপটির কাছে নিয়ে গিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ করা হয়েছিল, তার মালিক দীন দয়ালকে গ্রেফতার করা হয়েছে।’’ ধৃত সঞ্জীব পেশায় চিকিৎসক। পুলিশের দাবি, নিশু আগেই ধর্ষণের পরিকল্পনা করেছিল। তাই আগেই চিকিৎসক সঞ্জীবকে দলে টানে সে। ঘটনার পরে নির্যাতিতার প্রাথমিক চিকিৎসা করে সঞ্জীব। অন্তত একশো জনকে ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, দীন দয়াল টাকার বিনিময়ে নলকূপ লাগোয়া একটি পরিত্যক্ত ঘরের চাবি মণীশদের দিয়েছিল। সেখানেই ধর্ষণ করা হয় তরুণীকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy