ফাইল চিত্র।
সময়ে চালাতে হবে ট্রেন। খোদ প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে কড়া বার্তা আসায় একাধিক স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ করছেন রেলমন্ত্রী পীযূষ গয়াল।
রেল মন্ত্রকের বক্তব্য, কানপুর-ইলাহাবাদ-মুঘলসরাই— এই ৩৫০ কিলোমিটার লাইনে অত্যধিক চাপ পড়াতেই গোলমাল হচ্ছে। গয়ালের বক্তব্য, ‘‘ওই অংশের যা ক্ষমতা তার চেয়ে দু’শো শতাংশ বেশি গাড়ি ফি দিন ছুটছে।’’ ইলাহাবাদ থেকে মুঘলসরাই অংশটির অবস্থা সবচেয়ে খারাপ, তাই ভুগছে দিল্লি-কলকাতা রুট। চাপ কমাতে ১৫০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের তৃতীয় লাইন বসানোর কাজ শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল। সময় লাগবে প্রায় তিন বছর।
দিল্লি-হাওড়া রুটের জন্য আরও সুখবর রয়েছে। একই লাইনে মালগাড়ির মতো কম গতির ট্রেনের উপস্থিতি, লাইনে গরু-ছাগল চলে আসা, প্রহরাবিহীন লেভেল ক্রসিং-এর কারণে রাজধানীর মতো গাড়ির গড় গতিবেগও দাঁড়িয়েছে ঘণ্টায় ৯৭ কিলোমিটার। আগামী বছর থেকে ধীরে ধীরে খুলে দেওয়া হবে পণ্যবাহী করিডর। মালগাড়িগুলি সরে যাবে সেখানে। তখন বাধাহীন গতিতে ছুটতে দিল্লি-হাওড়া লাইনের দু’ধারে দেওয়াল দেবে রেল।
কোনও ট্রেন এখন দেরিতে গন্তব্যে পৌঁছলে, ফেরার সময়েও ট্রেন ছাড়তে দেরি হয়। রেল বোর্ডের মেম্বার (ট্র্যাফিক) মহঃ জামশেদ জানান, ‘‘৭০০-৮০০টি কোচ এ বার থেকে স্ট্যান্ড বাই ভিত্তিতে থাকবে। ট্রেন দেরিতে চললেও, হাতে থাকা কোচ দিয়ে ফিরতি ট্রেন সময়ে ছেড়ে দেওয়া হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy