নীরব মোদীর প্রতারণার কতখানি অর্থ তাঁর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে উদ্ধার হতে পারে, তা নিয়ে আঁক কষছেন পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ। প্রতারণার ঘটনা সামনে আসার পরে সোমবারই প্রথম পিএনবি-র পরিচালন পর্ষদ বৈঠক বসে। সেখানেই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। হাজির ছিলেন অর্থ মন্ত্রকের প্রতিনিধি রবি মিত্তলও।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের খবর, ব্যাঙ্ককে কতখানি দায় নিতে হবে, অন্য ব্যাঙ্কের পাওনা কী ভাবে মেটানো হবে, তা নিয়ে কথা হয়েছে। প্রতারণার অর্থ আদায় ছাড়াও অন্যান্য অনাদায়ী ঋণের বোঝা কমাতে দ্রুত টাকা উদ্ধারের ব্যবস্থা নিয়েও আলোচনা হয়। ভবিষ্যতে প্রতারণা রুখতে অন্য ব্যাঙ্কে বার্তা পাঠানোর সুইফ্ট ব্যবস্থাকে কোর ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করা নিয়েও আলোচনা হয়। একটি সূত্রের খবর, প্রায় সাড়ে ১১ হাজার কোটি টাকার প্রচারণার অর্থ মেটাতে নয়াদিল্লির ভিকাজি কামা প্লেসে পিএনবি-র পুরনো সদর দফতরের বাড়ি ও কলকাতা, চেন্নাইয়ে কিছু সম্পত্তিও বেচে দেওয়া হতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy