রাফাল বিমান চুক্তি নিয়ে সরব হয়েছেন রাহুল গাঁধী। কংগ্রেসের দাবি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ব্যক্তিগত উদ্যোগে নয়া রাফাল চুক্তি করা হয়েছে। তাতে বিমানের দাম বেড়েছে। রাফাল চুক্তি নিয়ে সরকার তথ্য দিতে চাইছে না। অর্থাৎ এই চুক্তি নিয়ে দুর্নীতি হয়েছে। আজ সংসদে বিষয়টি নিয়ে মুখ খোলেননি প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু চাপের মুখে এ দিন বিবৃতি দিল প্রতিরক্ষা মন্ত্রক।
বিরোধীদের দাবি উড়িয়ে দিয়ে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, ইউপিএ আমলে বায়ুসেনার যুদ্ধবিমানের সংখ্যা বাড়ানোর প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। তাই ২০১২ সালে তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ১২৬টি যুদ্ধবিমান কেনার ক্ষেত্রে প্রথাগত পদ্ধতি এড়িয়ে দ্রুত এগোনোর সিদ্ধান্ত নেন। মোদী সরকার বিমান কেনার ক্ষেত্রে কেবল একটি সংস্থাকেই বরাত দিয়েছে বলে দাবি বিরোধীদের। মন্ত্রকের পাল্টা দাবি, ইউপিএ সরকারই অন্য একটি সংস্থার প্রস্তাব খারিজ করে কেবর রাফালের প্রস্তুতকারক সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করেছিল।
মন্ত্রকের দাবি, সব উপকরণের মূল্য সংসদে জানানোর দাবি গ্রহণযোগ্য নয়। কারণ, তাতে উপকরণ সম্পর্কে তথ্য ফাঁস হয়ে যায়। ইউপিএ সরকারও এমন তথ্য সংসদে জানায়নি। মন্ত্রকের দাবি, উপকরণের মান, দাম, প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা-সহ সব দিক থেকেই নয়া চুক্তিতে অনেক সুবিধে পেয়েছে দিল্লি। মাত্র এক বছরে এই চুক্তি নিয়ে দরকষাকষি শেষ করেছে মোদী সরকার। সব নিয়মকানুন মেনেই চুক্তি করা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy