ইয়ং ইন্ডিয়ান-ন্যাশনাল হেরাল্ড মামলায় সনিয়া ও রাহুল গাঁধীর আবেদনের শুনানি আংশিক এগোল। দিল্লি হাইকোর্টে বৃহস্পতিবার ফের ওই শুনানি হবে।
এই মামলায় ২০১১-১২ সালে রাহুলের আয়কর মূল্যায়নের নথি ফের খুলতে চেয়েছে আয়কর দফতর। তাদের দাবি, রাহুল যে ইয়ং ইন্ডিয়ান সংস্থার ডিরেক্টর, তা তিনি তখন বলেননি। ফলে তাঁর সম্পত্তির মূল্য অনেক কম করে নথিভুক্ত হয়েছে। নথি পুনর্মূল্যায়নের বিরুদ্ধে সনিয়া গাঁধী-অস্কার ফার্নান্ডেজ এবং রাহুল আলাদা আলাদা আর্জি জমা দিয়েছেন। মঙ্গলবার দু’টিরই শুনানি ছিল বিচারপতি রবীন্দ্র ভট্ট এবং বিচারপতি এ কে চাওলার বেঞ্চে। সনিয়ার পক্ষে আইনজীবী পি চিদম্বরম বলেন, প্রথমত অলাভজনক সংস্থা ইয়ং ইন্ডিয়ান সংস্থার ৯০ কোটি ঋণ ইক্যুইটিতে পরিণত হলেও তা করযোগ্য আয় হয় না। দ্বিতীয়ত যদি বা তা করযোগ্য আয় হয়, সেটা কখনওই সংস্থার অংশীদারদের হাতে পৌঁছয় না। এ কথা শুনে আদালত বলে, এ বিষয়ে তারা নতুন নোটিস দিতে চায়। অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল তুষার মেটা তখন বলেন, তার প্রয়োজন নেই, কারণ তিনি কোর্টেই উপস্থিত। তখন পরবর্তী শুনানি ১৬ তারিখের জন্য রাখা হয়। সে দিন তুষার তাঁর যুক্তি দেবেন। তবে কোর্ট বলেছে, এ নিয়ে রায় না হওয়া পর্যন্ত আয়কর দফতর কোনও পদক্ষেপ করতে পারবে না।
তবে রাহুলের আইনজীবী অরবিন্দ দাতার আর্জি রেখেছিলেন, শুনানির বাইরে পিটিশনের বিষয়বস্তু নিয়ে সংবাদমাধ্যমে লেখালিখিতে রাশ টানা হোক। সেটা মঞ্জুর হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy