একজন ব্যক্তি মাত্র একটিই পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। এবং প্রয়োজনে আপনার পিপিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে লোনও নিতে পারবেন। প্রসঙ্গত, নাবালকদের জন্যও খোলা যেতে পারে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট।
সুতরাং, ২৫ বছর বয়স থেকেই মাসিক ১০ হাজার টাকা করে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। এর ফলে ৬০ বছর বয়সে বিনিয়োগের মেয়াদ পূরণ হওয়ার পর মাসে ৭৬ হাজার ৫৬৬ টাকা হাতে পাবেন আপনি।
ইনভেস্টমেন্ট প্রক্রিয়া চালু হোক নিজস্ব রোজগার শুরু হওয়ার সময়ই। ইনকাম বাড়লে, কেরিয়ার এগোলে, বিনিয়োগের অঙ্কও বাড়ুক। তাতে ইন্ফ্লেশন বাড়লেও তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার অস্ত্রও শক্তপোক্ত হবে।
একদিকে দায়, অন্যদিকে কর্মজীবনের একটা বড় অংশে সঞ্চয় করার সুযোগের অভার। তখন তো সুযোগ বলতে স্বল্প সঞ্চয় প্রকল্প, ব্যাঙ্ক, বা জীবন বিমা।
সরকারি ক্ষেত্রে চাকরিজীবীরা অন্তত এক দিক থেকে চিন্তামুক্ত। কারণ তাঁরা তাঁদের কর্মজীবন শেষ হওয়ার পরে একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের পেনশন পাবেন।
কমেছে সুদের হার। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মুদ্রাস্ফীতি। যার ফলে বেশ খানিকটা বিপদেই পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা
২০২০ সালের ৩১ মার্চ, এই প্রকল্পটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। পরে এটির মেয়াদ বৃদ্ধি করে ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ করা হয়েছে।
আমরা যখন এই অঙ্কটি করি তখন অনেক সময়েই আপৎকালীন খরচের হিসাবটা মাথায় রাখি না।
অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের উৎসাহিত করতে এবং স্বেচ্ছায় তাঁদের অবসরের জন্য সঞ্চয় করতে ‘অটল পেনশন যোজনা’ চালু করা হয়।
বর্তমানের সঞ্চয়ই হতে পারে ভবিষ্যতের সুরক্ষিত জীবনের চাবিকাঠি।