একজন ভারতীয় ব্রোকারের সঙ্গে ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খুলুন যার একজন বিদেশি ব্রোকারের সঙ্গে পার্টনারশিপ রয়েছে। বেশ কিছু জনপ্রিয় বিদেশি ব্রোকার রয়েছে যারা ভারতের বিনিয়োগকারীদের মার্কিন ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করতে দেয়।
একটি স্টক কেনার আগে সেই স্টকের অনুপাত সম্পর্কে জেনে নেবেন। মূল্য থেকে আয়ের অনুপাত, ডেট অর্থাৎঋণ থেকে ইক্যুইটির অনুপাত এবং মূল্য থেকে বুক ভ্যালু অর্থাৎ বই মূল্যের অনুপাত।
দীর্ঘমেয়াদের করপাসের ঝুলিতে ঋণ, ইক্যুইটি এবং রিয়েল এস্টেট, বিভিন্ন অনুপাতের এবং বিভিন্ন ম্যাচুওরিটির লগ্নি থাকা উচিত। তাঁর ঋণ: ইক্যুইটির অনুপাত সূত্র হবে, (১০০ – বয়স) = ইক্যুইটি ও বাকি ঋণ
সরকার অথবা ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হলে আপনার একটি ভাল প্রকল্প রিপোর্টের প্রয়োজন। আর এই প্রকল্প রিপোর্ট তৈরি করাটাই কিন্তু আসল কাজ। ঋণদাতা সংস্থাকে বোঝাতে হবে যে আপনি এই ব্যবসা করতে পারবেন।
যদি সুরক্ষিত ঋণ হয়, যেমন গাড়ি অথবা বাড়ি তা হলে ব্যাঙ্ক বা অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তুলনামূলক হার এবং সংশ্লিষ্ট চার্জগুলি পরীক্ষা করে দেখুন। ক্রেডিট কার্ডে ঋণ না নেওয়াই ভাল।
ক্লেম –এর অনুপাত এবং যাতে প্রায় সব হাসপাতালেই এর সুযোগ নেওয়া যায় কিনা তাও দেখে নিন। লাইফ টাইম রিনিউবিলিটি অবশ্যই থাকা প্রয়োজন। আপনার পলিসিতে নবীকরণের সুবিধা কতটা তা খতিয়ে দেখিয়ে নিন।
আপনার সঞ্চয়ের ৭০ শতাংশ সরাসরি ইক্যুইটিতে অথবা মিউচুয়াল ফান্ডের মাধ্যমে ইক্যুইটিতে বিনিয়োগ করা উচিত এবং বাকিটা ঋণপত্র অথবা ফিক্সড ডিপোজিটে রাখার কথা ভাবতে পারেন। তবে এই সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে আপনার চটজলদি ভাঙানোর প্রয়োজন এবং সুদের হারের উপর।
আপনি বেসরকারি সংস্থায় কাজ করেন। তাই আজকের বাস্তবকে মেনেই আপনাকে এগোতে হবে। চাকরি জীবনে আজকাল অনিশ্চয়তা বাড়ছে। তাই ৬ মাসে খরচের সমতুল্য একটি জরুরি তহবিল তৈরি করতে হবে।
আপতকালীন প্রয়োজন মেটাতে প্রতি মাসে এক হাজারের ডেট ফান্ডে রেকারিং বা এসআইপি শুরু করুন। দীর্ঘমেয়াদি তহবিল তৈরি করতে বেছে নিন এমন মিউচুয়াল ফান্ড যা নানা ক্ষেত্রের শেয়ারে বিনিয়োগ করবে।