এই ছাড় পেতে অবশ্য আপনাকে পুরনো আয়করের আওতায় থাকতে হবে। আয়করের ৮০ডি ধারায় আপনি এই ছাড় পেতে পারেন। এই খরচ সরাসরি আপনার আয় থেকে বাদ যাবে। আয়করের হিসাবের আগেই। তবে এই খরচ যার জন্য হবে তাঁর বয়স ৬০ বছরের বেশি হতে হবে।
প্রয়োজনীয় জিনিস কিনতে আপনি হয়ত ক্রেডিট কার্ডেই হাত দিয়েছেন। মাসে মাসে শোধ দিয়ে দেবেন বলে। কিন্তু আপনার নগদ যোগান এই ঋণকে সামলাতে পারবে তো? দেখতে নজর দিন আপনার কারেন্ট রেশিও বা নগদ যোগান এবং স্বল্পমেয়াদী দায়ের অনুপাতে।
এখন চাইলেই যে ব্যাঙ্কের কাছ থেকে ঋণ পাওয়া যায় তা নয়। তবে এখন সংস্থার মতো আপনার আমারও কিন্তু ঋণ শোধ করার ক্ষমতা যাচাই করা হয়ে থাকে। শুধু আয় নয়, আপনার বর্তমান দায়ও সেই হিসাবের মধ্যে থাকে।
এই কর আসলে প্রত্যক্ষ কর বা ডাইরেক্ট ট্যাক্স। এই কর প্রস্তাব করা হয় ২০০৪ সালের বাজেটে এবং চালু হয় ওই বছরেরই অক্টোবর মাস থেকে। মূলত কর ফাঁকি রুখতেই এই কর প্রস্তাব করা হয়েছিল।
তিন বছর বা তার বেশি সময় সম্পদ হাতে রেখে বিক্রি করার পর যে লাভ হয়, তাকে বলে লং-টার্ম ক্যাপিটাল গেন। তার থেকে কম সময় হাতে রেখে বিক্রি করে লাভ করলে তাকে শর্ট-টার্ম ক্যাপিটাল গেন বলা হয়।
আপনি যদি আগের ব্যবস্থা এবং নতুনের মধ্যে কোনটা আপনার পছন্দ না জানান, তাহলে কিন্তু নতুনটাই আপনার কর দেওয়ার প্রাথমিক পথ হয়ে থাকবে। আপনার বেতনের উপর প্রযোজ্য আয়করের হারে বদল এসেছে।
বেশিরভাগ গ্যারান্টিড রিটার্ন প্রকল্পে এখন ৭-৮ শতাংশ করে সুদ পাওয়া যাচ্ছে। যদি গড় মুদ্রাস্ফীতির হার ৭ শতাংশের আশেপাশে হয় তা হলে আপনার নিট প্রাপ্তি কিন্তু ১ শতাংশের আশেপাশেই হবে।
এই বছর বেড়াতে গিয়েছেন অফিসের তাড়ায়? ভাবছেন করছাড়ের সুবিধা নেবেন? কিন্তু গত চার বছরে কতগুলি ট্যুর করেছেন সে হিসেব কি রেখেছেন? আয়কর আইনের ১০(৫) ধারার অধীনে লিভ ট্রাভেল কনসেশনে আয়করে ছাড় মেলে।
বিনিয়োগের মেয়াদ, টাকার অঙ্ক, কত লাভ হয়েছে সে সবের উপর নির্ভর করছে এই করের পরিমাণ। ইক্যুইটিতে এক বছরের কম সময়ের বিনিয়োগ হলে এবং সেই অর্থবর্ষে লাভের পরিমাণযদি ১ লক্ষ টাকার উপর হয়, তা হলে আয়কর দাঁড়াবে ১৫ শতাংশ।