রয়্যাল এনফিল্ড, নামের মধ্যেই যেন একটা রাজকীয়তা জড়িয়ে! ১৯৩১-এ পথ চলা শুরু ব্রিটিশ সংস্থা এনফিলন্ডের। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও এর রাজকীয়তায় কিন্তু এতটুকুও খামতি পড়েনি। কমেনি এর জনপ্রিয়তাও। এই রয়্যাল এনফিল্ডের কিছু অজানা তথ্য রইল এই গ্যালারিতে।
সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লিশেষ আপডেট: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮ ১৫:৪২
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
রয়্যাল এনফিল্ড, নামের মধ্যেই যেন একটা রাজকীয়তা জড়িয়ে! ১৯৩১-এ পথ চলা শুরু ব্রিটিশ সংস্থা এনফিল্ডের। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও এর রাজকীয়তায় কিন্তু এতটুকুও খামতি পড়েনি। কমেনি এর জনপ্রিয়তাও। এই রয়্যাল এনফিল্ডের কিছু অজানা তথ্য রইল এই গ্যালারিতে।
০২১০
মোটরসাইকেল তৈরি করার আগে ঘাস ছাঁটার যন্ত্র তৈরি করত এনফিল্ড সংস্থা। এ ছাড়া বন্দুকের ব্যবসাও ছিল।
০৩১০
রয়্যাল এনফিল্ডের সবচেয়ে জনপ্রিয় মডেল বুলেট ৩৫০। ১৯৩১-এ প্রথম ব্রিটেনের বাজারে আসে। ভারতে বুলেট আসে ১৯৫১-য়।
০৪১০
বুলেটই ভারতের প্রথম বাইক। ৩৫০ সিসির এই বাইক তৈরি হয়েছিল ইংল্যান্ডে। কিন্তু অ্যাসেম্বল করা হয় তৎকালীন মাদ্রাজে। ভারতীয় সেনার কাছ থেকে বরাত পেয়েছিল সংস্থাটি।
০৫১০
রয়্যাল এনফিল্ড ভারতীয় সেনাবাহিনীতে বাইক সরবরাহ করা শুরু করে ১৯৫৫-য়। মাদ্রাজ মোটরস অব ইন্ডিয়া-র সঙ্গে জোট বেঁধে এ দেশেই মোটরসাইকেল তৈরি শুরু করে সংস্থাটি।
০৬১০
১৯২৪-এ রয়্যাল এনফিল্ড প্রথম সিঙ্গল সিলিন্ডারের ফোর স্ট্রোক বাইক বুলেট ৩৫০ তৈরি করে। ভারতের ফোর স্ট্রোক বাইকের বাজারে এই বুলেটই প্রথম।
০৭১০
এনফিল্ডের জন্ম ব্রিটেনে হলেও ধীরে ধীরে সংস্থাটি দেউলিয়া হয়ে যায়। এবং শেষে ১৯৬৭-তে বন্ধ হয়ে যায়।এনফিল্ডের ভারতের শাখাটি তখনও বাইক তৈরি করছিল। আইনি লড়াইয়ের পর ১৯৯৯-তে ভারতের শাখাটি রয়্যাল এনফিল্ড ব্র্যান্ডেই গাড়ি তৈরি করতে থাকে।
০৮১০
ভারত এখন সারা বিশ্বে এনফিল্ডের বাইক রফতানি করে। এমনকি এর জন্মস্থান ব্রিটেনেও!
০৯১০
শুধু পেট্রোলচালিত নয়, ১৯৯৩-তে ডিজেলচালিত বাইকও বাজারে এনেছিল এনফিল্ড। নাম টরাস। ৩২৫ সিসির বাইক।
১০১০
বুলেটের ট্যাঙ্কে সংস্থার যে নাম লেখা, তা হাতেই আঁকা। সবচেয়ে আশ্চর্যের যে বিষয়টি তা হল, ভারত যে দিন থেকে রয়্যাল এনফিল্ডকে নিয়েছে, সে দিন থেকেই একটিই পরিবার বাইকের ট্যাঙ্কের উপর সংস্থার নামটি আঁকছে।