তবে একসঙ্গে ছবি না করলেও সেখান থেকে দু’জনের মধ্যে ঘনিষ্ঠতার সূত্রপাত হয় বলে শোনা যায়। পরবর্তী কালে ‘কফি উইথ কর্ণ’ অনুষ্ঠানে সারা জানান, কপূর ভাইদের মধ্যে এক জনকে ডেট করেছেন তিনি। কপূর ভাই বলতে তিনি আসলে ঈশানকেই বুঝিয়েছেন বলে জল্পনা শুরু হয়। তবে খুব অল্প দিনের মধ্যেই সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। ঈশানের দাদা শাহিদের সঙ্গে আবার এক সময় করিনা কপূরের সম্পর্ক ছিল, যিনি এখন সারার বাবা সইফ আলি খানের ঘরণী।
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে সমস্ত তথ্য সামনে এসেছে, তা থেকে জানা গিয়েছে, সারাকে নাকি প্রোপোজ করবেন বলেই ঠিক করেছিলেন সুশান্ত। কিন্তু তার আগেই দু’জনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়। একটি চ্যাট শো-তে প্রথম ছবির নায়কের সঙ্গে সারাকে প্রেম না করার পরামর্শ দিয়েছিলেন করিনা। তাঁদের কথামতোই সারা সম্পর্ক থেকে সরে এসেছিলেন কিনা, তা নিয়েও জল্পনা শুরু হয়েছে।
সুশান্তের পর কার্তিক আরিয়ানের সঙ্গে নাম জড়ায় সারা আলি খানের। তবে কার্তিকের প্রতি নিজের ভাললাগার কথা সারাই প্রথম প্রকাশ করেন। বাবা সইফের সঙ্গে ‘কফি উইথ কর্ণ’ অনুষ্ঠানে সারা জানান, কার্তিকের সঙ্গে প্রেম করতে চান তিনি। তার কিছু দিন পরেই ইমতিয়াজ আলির ‘লভ আজকাল’-এর সিক্যুয়েলে একসঙ্গে কাজ শুরু করেন সারা ও কার্তিক।
সেইসময় শুটিংয়ের বাইরেও এক সঙ্গে নানা জায়গায় দেখা যেতো তাঁদের। এমনকি দু’জনের নিভৃতে সময় কাটানোর ছবিও গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। কার্তিকের অনুরাগীরা সারাকে ‘বৌদি’ বলে ডাকতেও শুরু করেন। কিন্তু ছবিটি মুক্তি পাওয়ার আগেই সারা ও কার্তিকের বিচ্ছেদের খবর শোনা যায়। ছবিটি বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ার কিছু দিনের মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একে অপরকে আনফলো করে দেন সারা ও কার্তিক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy