ওই আবেদনে রিয়া জানান, দিদির পাঠানো প্রেসক্রিপশন দেখিয়ে সুশান্ত ওষুধ কিনে খেয়েছিলেন কি না, তা জানা নেই। যদি খেয়ে থাকেন, তা হলে হতে পারে তা থেকেই তাঁর মানসিক অবস্থার আরও অবনতি হয় এবং আত্মহত্যার মতো চরম পদক্ষেপ করতে বাধ্য হন তিনি। সে ক্ষেত্রে সুশান্তের দুই দিদি তাঁর মৃত্যুর জন্য দায়ী। তাই তাঁদের বিরুদ্ধে দায়ের ওই এফআইআর যেন বাতিল না করা হয়।
তরুণ কুমার নামের যে চিকিৎসক সুশান্তের মানসিক অবস্থার কথা না জেনেই তাঁর জন্য ওষুধ লিখে দিয়েছিলেন, তাঁর ভূমিকাও খতিয়ে দেখা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন রিয়া। তাঁর যুক্তি, ‘মানসিক অবসাদে ভুগছেন যে রোগী, তাঁর মেডিক্যাল হিস্ট্রি না জেনে কী ভাবে ওষুধ লিখে দিলেন ওই চিকিৎসক? চিকিৎসক হিসেবে একবারের জন্যও তাঁর মনে প্রশ্ন জাগল না’?
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy