In Mozambique, a island ruined by Cyclone Kenneth dgtl
Kenneth
ফণীর মতো ভয়ঙ্কর কেনেথে বিধ্বস্ত গোটা দ্বীপ
পূর্বাভাসের আগেই ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটার গতিবেগে ওড়িশা উপকূলে আছড়ে পড়ল ‘অতি শক্তিশালী প্রবল ঘূর্ণিঝড়’ ফণী। অন্য প্রান্তের একটি মহাদেশও বিপর্যস্ত ঘূর্ণিঝড়ে।
নিজস্ব প্রতিবেদন
কলকাতাশেষ আপডেট: ০৩ মে ২০১৯ ১১:৩৫
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১১
পূর্বাভাসের আগেই ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটার গতিবেগে ওড়িশা উপকূলে আছড়ে পড়ল ‘অতি শক্তিশালী প্রবল ঘূর্ণিঝড়’ ফণী।অন্য প্রান্তের একটি মহাদেশও বিপর্যস্ত ঘূর্ণিঝড়ে।
০২১১
প্রবল সাইক্লোনে বিপর্যস্ত হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার মোজাম্বিক। ইতিমধ্যেই ভয়াবহ সাইক্লোন ‘কেনেথ’এর কারণে মৃত্যু হয়েছে ৩৮ জন স্থানীয় বাসিন্দার। আরও বাড়তে পারে মৃতের সংখ্যা, আশঙ্কায় মোজাম্বিক সরকার।
০৩১১
মাস খানেক আগে ইদাই ঘূর্ণিঝড়ে আফ্রিকায় প্রাণ হারিয়েছিলেন প্রায় ৭৫০ স্থানীয় মানুষ। কেনেথও ভয়াবহ রূপেই হামলা করেছে।
০৪১১
প্রায় ১৭৪ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় হাওয়া বইছে সে দেশে। ভেসে গিয়েছে শতাধিক গ্রাম। পেম্বা, মালওয়ি ও জিম্বাবোয়েতে বন্যা ও ভূমিধ্বসের কারণে বিপর্যস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা।
০৫১১
কেনেথ মোজাম্বিকের উত্তর উপকূল থেকে যতই ভেতরের দিকে অগ্রসর হবে ততই দুর্বল হয়ে পড়বে বলে জানিয়েছিলেন আবহাওয়াবিদরা। এর প্রভাবে প্রায় ২০ ইঞ্চি বৃষ্টিপাত হয়েছে।
০৬১১
ব্যাপক বৃষ্টিপাতের কারণে মোজাম্বিকের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে কয়েক হাজার মানুষ আটকে পড়েন। বাতাসের মারাত্মক গতিবেগের কারণে বন্যা ও ভূমিধসও শুরু হয়েছে মোজাম্বিকে।
০৭১১
ব্যাপক বৃষ্টিপাতের কারণে মোজাম্বিকের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে কয়েক হাজার মানুষ আটকে পড়েন। বাতাসের মারাত্মক গতিবেগের কারণে বন্যা ও ভূমিধসও শুরু হয়েছে মোজাম্বিকে।
০৮১১
এরই মধ্যে ৪০ হাজার বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে, ভেঙে পড়েছে বিদ্যুতের খুঁটি, প্লাবিত হয়েছে নিচু এলাকা। কোমোরোস দ্বীপ হয়েছে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত।
০৯১১
গ্রামাঞ্চলগুলোয় আটকে পড়াদের উদ্ধারে উদ্ধারকর্মীরা আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। পরিস্থিতির কারণে তাঁদের বেশ হিমশিম খেতে হলেও প্রায় ২০ হাজার মানুষকে অস্থায়ী আশ্রয়স্থল, স্কুল ও গির্জায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
১০১১
অবস্থা এতটাই ভয়াবহ যে, বিভিন্ন স্থানে ত্রাণ সামগ্রী ও সাহায্য পৌঁছনো সম্ভব হচ্ছে না। সাইক্লোন কেনেথে মোজাম্বিকের প্রায় ৭ লক্ষ মানুষ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে। ৬০ শতাংশেরও বেশি ফসল নষ্ট হয়ে গিয়েছে।
১১১১
১৪ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি মানুষের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের একটি দলকে বিভিন্ন এলাকা পর্যবেক্ষণে নিযুক্ত করা হয়েছে।