Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
Thomas Cook

নিঃস্ব হন নিজেও, ভ্রমণের স্বাদ চেনানো টমাস কুক শেষ জীবনে অন্ধ হয়ে যান

প্রথম দিকে টমাস কুকের যাত্রাপথ ছিল বন্ধুর। ভাল থাকার জায়গার অভাব। উপযুক্ত যানবাহনের সঙ্কট এবং সবথেকে বড় কথা, মহামারীর ভয়। এই পরিস্থিতিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেড়ানোর পরিকল্পনা করা মোটেও সহজ কাজ ছিল না। কিন্তু সেই অসাধ্যসাধনই করে দেখিয়েছিলেন টমাস কুক।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ১৭:৩২
Share: Save:
০১ ১৬
নামের পাশে বংশসূত্রে রাঁধুনির পরিচয়। কিন্তু তিনি ছিলেন সুদূরের পিয়াসী। তাঁর হাত ধরেই বিশ্বদর্শন হয়েছিল অসংখ্য ভ্রমণার্থীর। তিনি আধুনিক ভ্রমণের জনক, টমাস কুক। তাঁর জীবনসফর হার মানাবে কোনও অভিযাত্রীর রোমাঞ্চকর অভিযানকে।   ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

নামের পাশে বংশসূত্রে রাঁধুনির পরিচয়। কিন্তু তিনি ছিলেন সুদূরের পিয়াসী। তাঁর হাত ধরেই বিশ্বদর্শন হয়েছিল অসংখ্য ভ্রমণার্থীর। তিনি আধুনিক ভ্রমণের জনক, টমাস কুক। তাঁর জীবনসফর হার মানাবে কোনও অভিযাত্রীর রোমাঞ্চকর অভিযানকে। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

০২ ১৬
অতীতের সমুদ্র অভিযান থেকে আধুনিক বিদেশভ্রমণের সহজপাঠ। এর মাঝের সেতুবন্ধন করেছিলেন কুক। ভিক্টোরিয়ান যুগের এই ব্রিটিশ কয়েক যোজন এগিয়ে দিয়েছিলেন ভ্রমণের লোটাকম্বলকে। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

অতীতের সমুদ্র অভিযান থেকে আধুনিক বিদেশভ্রমণের সহজপাঠ। এর মাঝের সেতুবন্ধন করেছিলেন কুক। ভিক্টোরিয়ান যুগের এই ব্রিটিশ কয়েক যোজন এগিয়ে দিয়েছিলেন ভ্রমণের লোটাকম্বলকে। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

০৩ ১৬
১৮০৮ সালের ২২ নভেম্বর ইংল্যান্ডের ডার্বিশায়ারের ছোট্ট গ্রাম মেলবোর্নে জন্ম কুকের। তাঁর বাবার নাম জন কুক। মা, এলিজাবেথ। মাত্র ১০ বছর বয়সেই সংসারের চাপে পেশায় প্রবেশ। পেশা, স্থানীয় এক মালির কর্মচারী। পারিশ্রমিক, নামমাত্র। তারপরে কাকার কাছে ছুতোরের কাজও শিখেছেন। সেই সময়ে ব্যবসা শুরু করে কপর্দকশূন্য হয়েছিলেন টমাস। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

১৮০৮ সালের ২২ নভেম্বর ইংল্যান্ডের ডার্বিশায়ারের ছোট্ট গ্রাম মেলবোর্নে জন্ম কুকের। তাঁর বাবার নাম জন কুক। মা, এলিজাবেথ। মাত্র ১০ বছর বয়সেই সংসারের চাপে পেশায় প্রবেশ। পেশা, স্থানীয় এক মালির কর্মচারী। পারিশ্রমিক, নামমাত্র। তারপরে কাকার কাছে ছুতোরের কাজও শিখেছেন। সেই সময়ে ব্যবসা শুরু করে কপর্দকশূন্য হয়েছিলেন টমাস। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

০৪ ১৬
কুক পরিবার ছিল ধর্মপ্রাণ খ্রিস্টান। কঠোর নিয়মানুবর্তিতায় বড় হওয়া টমাস কুক ১৮২৬ সালে ব্যাপ্টিস্ট মিশনারি জীবন শুরু করেন। ধর্মপ্রচারের কাজে তিনি বিস্তীর্ণ অঞ্চল ভ্রমণ করেন।  ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

কুক পরিবার ছিল ধর্মপ্রাণ খ্রিস্টান। কঠোর নিয়মানুবর্তিতায় বড় হওয়া টমাস কুক ১৮২৬ সালে ব্যাপ্টিস্ট মিশনারি জীবন শুরু করেন। ধর্মপ্রচারের কাজে তিনি বিস্তীর্ণ অঞ্চল ভ্রমণ করেন। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

০৫ ১৬
আজীবন তিনি ছিলেন মদ্যপানের ঘোর বিরোধী। তাঁর মতে, সামাজিক অবক্ষয়ের মূলে মদ্যপান। তাঁর বেড়ানোর পরিকল্পক হয়ে ওঠার পিছনেও এই দিকটি ছিল সক্রিয়। ১৮৪১ সালে তিনি একটি বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করেছিলেন। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

আজীবন তিনি ছিলেন মদ্যপানের ঘোর বিরোধী। তাঁর মতে, সামাজিক অবক্ষয়ের মূলে মদ্যপান। তাঁর বেড়ানোর পরিকল্পক হয়ে ওঠার পিছনেও এই দিকটি ছিল সক্রিয়। ১৮৪১ সালে তিনি একটি বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করেছিলেন। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

০৬ ১৬
লেস্টার থেকে সেই ট্রেন গিয়েছিল লাফবরো। একটি মদ্যপানবিরোধী সভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন বহু মানুষ। টমাস কুকের উদ্যোগে রওনা দিয়েছিলেন তাঁরা। ভাড়া ১ শিলিং। সঙ্গে বিনোদন এবং চা-জলপান। সে যুগের প্যাকেজ টুর! ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

লেস্টার থেকে সেই ট্রেন গিয়েছিল লাফবরো। একটি মদ্যপানবিরোধী সভায় যোগ দিতে গিয়েছিলেন বহু মানুষ। টমাস কুকের উদ্যোগে রওনা দিয়েছিলেন তাঁরা। ভাড়া ১ শিলিং। সঙ্গে বিনোদন এবং চা-জলপান। সে যুগের প্যাকেজ টুর! ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

০৭ ১৬
১৮৪৫ সাল থেকে তিনি লাভজনক ভাবে এক্সকারশন আয়োজন শুরু করলেন। ইংল্যান্ড থেকে ট্রেন পাড়ি দিল স্কটল্যান্ড। টমাস কুকের উদ্যোগে শুরু হল পর্যটকদের সফর। স্কটল্যান্ড তাঁর প্রিয় বেড়ানোর জায়গা ছিল।  ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

১৮৪৫ সাল থেকে তিনি লাভজনক ভাবে এক্সকারশন আয়োজন শুরু করলেন। ইংল্যান্ড থেকে ট্রেন পাড়ি দিল স্কটল্যান্ড। টমাস কুকের উদ্যোগে শুরু হল পর্যটকদের সফর। স্কটল্যান্ড তাঁর প্রিয় বেড়ানোর জায়গা ছিল। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

০৮ ১৬
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বড় হতে লাগল টমাস কুকের উদ্যোগ ও আয়োজন। প্রথম দিকে তাঁর লক্ষ্য ছিল দরিদ্র শ্রমিক শ্রেণি। তারপর মধ্যবিত্ত শ্রেণি, রাজ পরিবারের সদস্যদের জন্যেও আনলেন বেড়ানোর সুযোগ।   ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বড় হতে লাগল টমাস কুকের উদ্যোগ ও আয়োজন। প্রথম দিকে তাঁর লক্ষ্য ছিল দরিদ্র শ্রমিক শ্রেণি। তারপর মধ্যবিত্ত শ্রেণি, রাজ পরিবারের সদস্যদের জন্যেও আনলেন বেড়ানোর সুযোগ। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

০৯ ১৬
টমাস কুকের উদ্যোগের প্রধান দিক ছিল মহিলা যাত্রীদের জন্য সুরক্ষিত ভ্রমণের ব্যবস্থা। নিরাপত্তার মধ্যে স্বাধীনভাবে ভ্রমণের সুযোগ উনিশ শতকের শেষ দিকে মহিলা পর্যটকদের কাছে ছিল বড় পাওয়া। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

টমাস কুকের উদ্যোগের প্রধান দিক ছিল মহিলা যাত্রীদের জন্য সুরক্ষিত ভ্রমণের ব্যবস্থা। নিরাপত্তার মধ্যে স্বাধীনভাবে ভ্রমণের সুযোগ উনিশ শতকের শেষ দিকে মহিলা পর্যটকদের কাছে ছিল বড় পাওয়া। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

১০ ১৬
ক্রমশ পরিধি বাড়তে লাগল। ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ছাড়িয়ে ধীরে ধীরে বিশ্বভ্রমণ শুরু করালেন টমাস কুক। তবে তখন তাঁর পরিষেবা বেশি নিতেন পুণ্যার্থীরা। অপেক্ষাকৃত ভাবে কম থাকতেন পর্যটকরা। ভ্রমণ মূলত হত খ্রিস্টধর্মের পুণ্যভূমিতে। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

ক্রমশ পরিধি বাড়তে লাগল। ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ছাড়িয়ে ধীরে ধীরে বিশ্বভ্রমণ শুরু করালেন টমাস কুক। তবে তখন তাঁর পরিষেবা বেশি নিতেন পুণ্যার্থীরা। অপেক্ষাকৃত ভাবে কম থাকতেন পর্যটকরা। ভ্রমণ মূলত হত খ্রিস্টধর্মের পুণ্যভূমিতে। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

১১ ১৬
১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দে মিশনারি জীবন থেকে সরে এসে টমাস বিয়ে করলেন মারিয়ান ম্যাসনকে। তারও তিন দশক পরে ১৮৬৫ সালে লন্ডনের ফ্লিট স্ট্রিটে শুরু হল টমাস কুকের অফিস। ১৮৭২ সালে ছেলের সঙ্গে শুরু করলেন অফিস। ছেলে জন কুক হলেন তাঁর ব্যবসায়িক সহযোগী। সংস্থার নাম হল ‘টমাস কুক অ্যান্ড সন’। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

১৮৩৩ খ্রিস্টাব্দে মিশনারি জীবন থেকে সরে এসে টমাস বিয়ে করলেন মারিয়ান ম্যাসনকে। তারও তিন দশক পরে ১৮৬৫ সালে লন্ডনের ফ্লিট স্ট্রিটে শুরু হল টমাস কুকের অফিস। ১৮৭২ সালে ছেলের সঙ্গে শুরু করলেন অফিস। ছেলে জন কুক হলেন তাঁর ব্যবসায়িক সহযোগী। সংস্থার নাম হল ‘টমাস কুক অ্যান্ড সন’। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

১২ ১৬
প্রথম দিকে টমাস কুকের যাত্রাপথ ছিল বন্ধুর। ভাল থাকার জায়গার অভাব। উপযুক্ত যানবাহনের সঙ্কট এবং সবথেকে বড় কথা, মহামারীর ভয়। এই পরিস্থিতিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেড়ানোর পরিকল্পনা করা মোটেও সহজ কাজ ছিল না। কিন্তু সেই অসাধ্যসাধনই করে দেখিয়েছিলেন টমাস কুক। (ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

প্রথম দিকে টমাস কুকের যাত্রাপথ ছিল বন্ধুর। ভাল থাকার জায়গার অভাব। উপযুক্ত যানবাহনের সঙ্কট এবং সবথেকে বড় কথা, মহামারীর ভয়। এই পরিস্থিতিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেড়ানোর পরিকল্পনা করা মোটেও সহজ কাজ ছিল না। কিন্তু সেই অসাধ্যসাধনই করে দেখিয়েছিলেন টমাস কুক। (ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

১৩ ১৬
বাষ্পীয় ইঞ্জিন, রেলপরিবহণ উন্নত হওয়া, দ্রুত ডাক ব্যবস্থা এবং সুয়েজ খাল খুলে যাওয়ার ফলে টমাস কুকের ব্যবসা আরও ছড়িয়ে পড়ে। সময়ের থেকে এগিয়ে থাকা এই উদ্যোগী বানিয়েছিলেন ট্রাভেল ভাউচার্স, ট্রাভেল চেক এবং গাইড বুক। দীর্ঘ দিন ধরে তাঁর গাইড বই-ই ছিল ভ্রমণার্থীদের বাইবেল। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

বাষ্পীয় ইঞ্জিন, রেলপরিবহণ উন্নত হওয়া, দ্রুত ডাক ব্যবস্থা এবং সুয়েজ খাল খুলে যাওয়ার ফলে টমাস কুকের ব্যবসা আরও ছড়িয়ে পড়ে। সময়ের থেকে এগিয়ে থাকা এই উদ্যোগী বানিয়েছিলেন ট্রাভেল ভাউচার্স, ট্রাভেল চেক এবং গাইড বুক। দীর্ঘ দিন ধরে তাঁর গাইড বই-ই ছিল ভ্রমণার্থীদের বাইবেল। ( ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

১৪ ১৬
টমাস কুক বিশ্বাস করতেন ভ্রমণ হল শিক্ষার অন্যতম মাধ্যম। এর ফলে মনের প্রসার ঘটে। দূর হয় কুসংস্কার। তিনি ভ্রমণকে শখ হিসেবে পৌঁছে দিতে পেরেছিলেন আমজনতার কাছে। তবে তিনি বিশ্বাস করতেন ‘ভ্রমণপিপাসু’ এবং ‘পর্যটক’ শব্দ দু’টির মধ্যে পার্থক্য আছে।   (ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

টমাস কুক বিশ্বাস করতেন ভ্রমণ হল শিক্ষার অন্যতম মাধ্যম। এর ফলে মনের প্রসার ঘটে। দূর হয় কুসংস্কার। তিনি ভ্রমণকে শখ হিসেবে পৌঁছে দিতে পেরেছিলেন আমজনতার কাছে। তবে তিনি বিশ্বাস করতেন ‘ভ্রমণপিপাসু’ এবং ‘পর্যটক’ শব্দ দু’টির মধ্যে পার্থক্য আছে। (ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

১৫ ১৬
মিশনারি থেকে ব্যবসায়ী হয়ে যাওয়ার জন্য প্রচুর সমালোচনা সহ্য করতে হয়েছিল। কিন্তু তিনি পিছপা হননি। ব্যক্তিগত জীবনে শোকাহত হয়েছেন বারবার। প্রিয় মেয়ের অকালমৃত্যু শোকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল তাঁকে। শোক ভুলতে ভ্রমণকেই বেছে নিতেন তিনি।   (ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

মিশনারি থেকে ব্যবসায়ী হয়ে যাওয়ার জন্য প্রচুর সমালোচনা সহ্য করতে হয়েছিল। কিন্তু তিনি পিছপা হননি। ব্যক্তিগত জীবনে শোকাহত হয়েছেন বারবার। প্রিয় মেয়ের অকালমৃত্যু শোকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল তাঁকে। শোক ভুলতে ভ্রমণকেই বেছে নিতেন তিনি। (ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

১৬ ১৬
শেষ জীবনে দৃষ্টিহীন হয়ে গিয়েছিলেন টমাস কুক। ৮৩ বছর বয়সে প্রয়াত হন ১৮৯২ সালের ১৮ জুলাই। লেস্টারে স্ত্রী ও মেয়ের সমাধির পাশেই চিরঘুমে শায়িত তিনি। নিজের জীবনে ব্যবসা চালাতে গিয়ে কপর্দকশূন্য হয়েছেন। কিন্তু আবার ফিনিক্স পাখির মতো উঠে দাঁড়িয়েছেন। সদ্য দেউলিয়া ঘোষিত হওয়া তাঁর মানসসন্তান পর্যটন সংস্থাও এখন ফিনিক্স হওয়ার অপেক্ষায়।  (ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

শেষ জীবনে দৃষ্টিহীন হয়ে গিয়েছিলেন টমাস কুক। ৮৩ বছর বয়সে প্রয়াত হন ১৮৯২ সালের ১৮ জুলাই। লেস্টারে স্ত্রী ও মেয়ের সমাধির পাশেই চিরঘুমে শায়িত তিনি। নিজের জীবনে ব্যবসা চালাতে গিয়ে কপর্দকশূন্য হয়েছেন। কিন্তু আবার ফিনিক্স পাখির মতো উঠে দাঁড়িয়েছেন। সদ্য দেউলিয়া ঘোষিত হওয়া তাঁর মানসসন্তান পর্যটন সংস্থাও এখন ফিনিক্স হওয়ার অপেক্ষায়। (ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE