Advertisement
১৮ এপ্রিল ২০২৪
Winter Remedies

শীতে সুস্থ থাকতে চান? ঘরে বসেই বানিয়ে ফেলুন এই টোটকাগুলো

শীত আসছে। সেই সঙ্গে ভোল পাল্টাচ্ছে আবহাওয়া। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জ্বর-সর্দি-কাশি। চিন্তা কী? হাতের কাছেই রয়েছে ঘরোয়া টোটকা। বানিয়ে ফেলুন চটপট।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০৫ নভেম্বর ২০১৭ ১২:০৯
Share: Save:
০১ ০৯
কড়কড় হিমেল হাওয়াকে সঙ্গী করে এখনও শীত এসে পৌঁছয়নি। তার আগেই ঘরে ঘরে হানা দিয়েছে জ্বর-সর্দি-কাশি-গলা ব্যথার মতো রকমারি ঝক্কি। ভাবছেন তো আবার সেই কড়া কড়া ওষুধ খেতে হবে! একেবারেই না। হাতের কাছেই রয়েছে নিদান। যেমন সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিকর। এখনও বুঝলেন না! একবার রান্নাঘরে গিয়ে দেখুন তো! রইল কিছু সহজ টিপস্।

কড়কড় হিমেল হাওয়াকে সঙ্গী করে এখনও শীত এসে পৌঁছয়নি। তার আগেই ঘরে ঘরে হানা দিয়েছে জ্বর-সর্দি-কাশি-গলা ব্যথার মতো রকমারি ঝক্কি। ভাবছেন তো আবার সেই কড়া কড়া ওষুধ খেতে হবে! একেবারেই না। হাতের কাছেই রয়েছে নিদান। যেমন সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিকর। এখনও বুঝলেন না! একবার রান্নাঘরে গিয়ে দেখুন তো! রইল কিছু সহজ টিপস্।

০২ ০৯
হলদি দুধ: জ্বর-জ্বালা মেটাতে মা-ঠাকুমাদের বরাবরের ভরসা আয়ুর্বেদিক পথ্য। দুধ, আদা, ঘি, গোলমরিচ, তুলসি পাতার ব্যবহার সেই প্রাচীন কাল থেকেই চলে আসছে। জ্বর-সর্দিতে সবচেয়ে কাজে দেয় হলদি দুধ। কী করে বানাবেন? খুব সহজ। এক কাপ গরম দুধে হাফ চামচ হলুদ গুঁড়ো ফেলে ভাল করে মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন রাতে ঘুমোনোর আগে এই মিশ্রণ গরম গরম খান। সর্দি-কাশি আপনার ছায়াও মাড়াবে না।

হলদি দুধ: জ্বর-জ্বালা মেটাতে মা-ঠাকুমাদের বরাবরের ভরসা আয়ুর্বেদিক পথ্য। দুধ, আদা, ঘি, গোলমরিচ, তুলসি পাতার ব্যবহার সেই প্রাচীন কাল থেকেই চলে আসছে। জ্বর-সর্দিতে সবচেয়ে কাজে দেয় হলদি দুধ। কী করে বানাবেন? খুব সহজ। এক কাপ গরম দুধে হাফ চামচ হলুদ গুঁড়ো ফেলে ভাল করে মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন রাতে ঘুমোনোর আগে এই মিশ্রণ গরম গরম খান। সর্দি-কাশি আপনার ছায়াও মাড়াবে না।

০৩ ০৯
তুলসি-মরিচ: কাশিতে কষ্ট পাচ্ছেন? চিন্তা নেই। রয়েছে খুব সহজ সমাধান। গোটা গোলমরিচ গুঁড়োর সঙ্গে এক চামচ মধু এবং পাঁচটা তুলসি পাতা দিয়ে চটজলদি বানিয়ে ফেলুন একটা মিশ্রণ। ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খাবেন। আর এই মিশ্রণ সেবনের পর কিন্তু জল খাওয়া চলবে না। খেয়েই দেখুন না। কাজ হবে ম্যাজিকের মতো।

তুলসি-মরিচ: কাশিতে কষ্ট পাচ্ছেন? চিন্তা নেই। রয়েছে খুব সহজ সমাধান। গোটা গোলমরিচ গুঁড়োর সঙ্গে এক চামচ মধু এবং পাঁচটা তুলসি পাতা দিয়ে চটজলদি বানিয়ে ফেলুন একটা মিশ্রণ। ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খাবেন। আর এই মিশ্রণ সেবনের পর কিন্তু জল খাওয়া চলবে না। খেয়েই দেখুন না। কাজ হবে ম্যাজিকের মতো।

০৪ ০৯
মশলা চা: সর্দি-কাশিতে এক কাপ গরম চা খুবই আরামদায়ক। তাই না? তবে যে সে চা নয় কিন্তু। শরীর চাঙ্গা রাখতে চা বানাতে হবে বেশ রসে বশে, মশলাদার করে। কী রকম? জলে কয়েকটি তুলসি পাতা, ছোট্ট টুকরো আদা এবং এক চিমটি গোল মরিচ ফেলে চা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে ফেলুন। আপনার মশলা চা তৈরি। এ বার পারবেন তো?

মশলা চা: সর্দি-কাশিতে এক কাপ গরম চা খুবই আরামদায়ক। তাই না? তবে যে সে চা নয় কিন্তু। শরীর চাঙ্গা রাখতে চা বানাতে হবে বেশ রসে বশে, মশলাদার করে। কী রকম? জলে কয়েকটি তুলসি পাতা, ছোট্ট টুকরো আদা এবং এক চিমটি গোল মরিচ ফেলে চা পাতা দিয়ে ফুটিয়ে ফেলুন। আপনার মশলা চা তৈরি। এ বার পারবেন তো?

০৫ ০৯
বেসনের শিরা: যে কোনও সর্দি কাশি কমাতে মা ঠাকুমাদের এই টোটকা খুবই কাজ দেয়। খেতেও যেমন সুস্বাদু, বানানোও তেমনই সহজ। কড়াইতে হাফ চামচ ঘি গরম করুন। এ বার অল্প হলুদ গুঁড়ো এবং এক চামচ ময়দা ফেলে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না ময়দা ভাল করে ভাজা হয়। এ বার ওই মিশ্রণের মধ্যে আগে থেকে উষ্ণ গরম দুধ এবং চিনি দিয়ে ২-৩ মিনিট ফোটান। বেসনের শিরা তৈরি। গরম গরম খেয়ে নিন।

বেসনের শিরা: যে কোনও সর্দি কাশি কমাতে মা ঠাকুমাদের এই টোটকা খুবই কাজ দেয়। খেতেও যেমন সুস্বাদু, বানানোও তেমনই সহজ। কড়াইতে হাফ চামচ ঘি গরম করুন। এ বার অল্প হলুদ গুঁড়ো এবং এক চামচ ময়দা ফেলে নাড়তে থাকুন যতক্ষণ না ময়দা ভাল করে ভাজা হয়। এ বার ওই মিশ্রণের মধ্যে আগে থেকে উষ্ণ গরম দুধ এবং চিনি দিয়ে ২-৩ মিনিট ফোটান। বেসনের শিরা তৈরি। গরম গরম খেয়ে নিন।

০৬ ০৯
ঘি-পেঁয়াজ: দেখেই অবাক হলেন তো? ভাবছেন বেশ রসালো আমিষ রান্নার উপকরণ কী ভাবে রোগ ব্যধি কমাবে? কিন্তু এই টোটকার নিদানও বাড়ির বয়স্কদের কাছ থেকেই পাওয়া। ঘি দিয়ে মুচমুচে করে ভাজা পেঁয়াজ একটু গরম গরম যদি চিবিয়ে ফেলতে পারেন, তাহলেই কেল্লাফতে। সর্দিতে অনেক আরাম পাবেন।

ঘি-পেঁয়াজ: দেখেই অবাক হলেন তো? ভাবছেন বেশ রসালো আমিষ রান্নার উপকরণ কী ভাবে রোগ ব্যধি কমাবে? কিন্তু এই টোটকার নিদানও বাড়ির বয়স্কদের কাছ থেকেই পাওয়া। ঘি দিয়ে মুচমুচে করে ভাজা পেঁয়াজ একটু গরম গরম যদি চিবিয়ে ফেলতে পারেন, তাহলেই কেল্লাফতে। সর্দিতে অনেক আরাম পাবেন।

০৭ ০৯
আদার হালুয়া: আপনি কি খুব কাশছেন? কাশির বিরাম নেই! তা হলে এই পদটা এক বার খেয়ে দেখুন। কড়াইতে ঘি গরম করে, আদা বাটা, সুজি এবং চিনি দিয়ে নাড়তে থাকুন। হালুয়া তৈরি হয়ে গেলে এক চামচ করে দিনে তিনবার খান।

আদার হালুয়া: আপনি কি খুব কাশছেন? কাশির বিরাম নেই! তা হলে এই পদটা এক বার খেয়ে দেখুন। কড়াইতে ঘি গরম করে, আদা বাটা, সুজি এবং চিনি দিয়ে নাড়তে থাকুন। হালুয়া তৈরি হয়ে গেলে এক চামচ করে দিনে তিনবার খান।

০৮ ০৯
আদা-তুলসি: মিক্সারে আদা, তুলসি ফেলে রস করে নিন। এ বার তার সঙ্গে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে ফেলুন। দেখবেন ম্যাজিকের মতো সর্দি-কাশি উধাও।

আদা-তুলসি: মিক্সারে আদা, তুলসি ফেলে রস করে নিন। এ বার তার সঙ্গে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে ফেলুন। দেখবেন ম্যাজিকের মতো সর্দি-কাশি উধাও।

০৯ ০৯
দেশি ঘি: ঘি এবং রসুনের কোয়া একসঙ্গে গরম করুন। এ বার উষ্ণ করে সেই মিশ্রণ বুকে এবং পিঠে মালিশ করুন। সর্দিতে অনেক আরাম পাবেন।

দেশি ঘি: ঘি এবং রসুনের কোয়া একসঙ্গে গরম করুন। এ বার উষ্ণ করে সেই মিশ্রণ বুকে এবং পিঠে মালিশ করুন। সর্দিতে অনেক আরাম পাবেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE