Advertisement
২৪ এপ্রিল ২০২৪
Royal Enfield

এনফিল্ডের এই বাইকে যা আছে বাজার মাত করার পক্ষে যথেষ্ট

রয়্যাল এনফিল্ড নিয়ে এল কনসেপ্ট বাইক কেএক্স। ইতালির মিলানে প্রদর্শিত হয়ে গেল বাইকটির প্রোটোটাইপের। এর লুক আর ডিজাইনইতিমধ্যেই বাইকপ্রেমীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। কী রয়েছে এই বাইকে, দেখে নিন।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১০ নভেম্বর ২০১৮ ১৭:০৮
Share: Save:
০১ ০৮
রয়্যাল এনফিল্ড নিয়ে এল কনসেপ্ট বাইক কেএক্স। ইতালির মিলানে প্রদর্শিত হয়ে গেল বাইকটির প্রোটোটাইপের। এর লুক আর ডিজাইনইতিমধ্যেই বাইকপ্রেমীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। কী রয়েছে এই বাইকে, দেখে নিন।

রয়্যাল এনফিল্ড নিয়ে এল কনসেপ্ট বাইক কেএক্স। ইতালির মিলানে প্রদর্শিত হয়ে গেল বাইকটির প্রোটোটাইপের। এর লুক আর ডিজাইনইতিমধ্যেই বাইকপ্রেমীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলে দিয়েছে। কী রয়েছে এই বাইকে, দেখে নিন।

০২ ০৮
১৯৩৮-এর রয়্যাল এনফিল্ড কেএক্স থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই ২০১৮-র কেএক্স ভার্সনটি তৈরি করা হয়েছে। সে সময় কেএক্স ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী বাইক।

১৯৩৮-এর রয়্যাল এনফিল্ড কেএক্স থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই ২০১৮-র কেএক্স ভার্সনটি তৈরি করা হয়েছে। সে সময় কেএক্স ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী বাইক।

০৩ ০৮
অনেকটা ইন্ডিয়ান স্কাউটের মতো দেখতে হলেও, আধুনিতকা এবং প্রযুক্তির দিক থেকে অনেকটাইএগিয়ে এই বাইক।

অনেকটা ইন্ডিয়ান স্কাউটের মতো দেখতে হলেও, আধুনিতকা এবং প্রযুক্তির দিক থেকে অনেকটাইএগিয়ে এই বাইক।

০৪ ০৮
১৯৩৮-এর কেএক্স-এ ব্যবহার করা হয়েছিল ১১৪০ সিসি-র ভি-টুইন ইঞ্জিন। কিন্তু ২০১৮-র ভার্সনে এতটা শক্তিশালী ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়নি।

১৯৩৮-এর কেএক্স-এ ব্যবহার করা হয়েছিল ১১৪০ সিসি-র ভি-টুইন ইঞ্জিন। কিন্তু ২০১৮-র ভার্সনে এতটা শক্তিশালী ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়নি।

০৫ ০৮
২০১৮-র এই ভার্সনে ৮৩৮সিসি-র ভি-টুইন লিকুইড কুলড ইঞ্জিনব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। তবে এর টর্ক পাওয়ার কত হবে তা নিয়ে কিছু জানায়নি এনফিল্ড।

২০১৮-র এই ভার্সনে ৮৩৮সিসি-র ভি-টুইন লিকুইড কুলড ইঞ্জিনব্যবহার করা হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। তবে এর টর্ক পাওয়ার কত হবে তা নিয়ে কিছু জানায়নি এনফিল্ড।

০৬ ০৮
এই কনসেপ্ট বাইকের ডিজাইন যৌথ ভাবে করেছে ভারত এবং ব্রিটেনে এনফিল্ডের দু’টি সেন্টার। নিও-ক্লাসিক্যাল ও ফিউচারিস্টিক ডিজাইনের মিশ্রণে সাজিয়ে তোলা হয়েছে বাইকটিকে।

এই কনসেপ্ট বাইকের ডিজাইন যৌথ ভাবে করেছে ভারত এবং ব্রিটেনে এনফিল্ডের দু’টি সেন্টার। নিও-ক্লাসিক্যাল ও ফিউচারিস্টিক ডিজাইনের মিশ্রণে সাজিয়ে তোলা হয়েছে বাইকটিকে।

০৭ ০৮
বাইকেসামনের দিকে গার্ডার-টাইপ ফর্ক ব্যবহার করা হয়েছে।সিঙ্গল সিটার এই বাইকের সিটের ঠিক নীচে রয়েছে মনোশক। সামনের চাকায় রয়েছে টুইন ডিস্ক ব্রেক। আর পিছনের চাকায় রয়েছে সিঙ্গল ডিস্ক।

বাইকেসামনের দিকে গার্ডার-টাইপ ফর্ক ব্যবহার করা হয়েছে।সিঙ্গল সিটার এই বাইকের সিটের ঠিক নীচে রয়েছে মনোশক। সামনের চাকায় রয়েছে টুইন ডিস্ক ব্রেক। আর পিছনের চাকায় রয়েছে সিঙ্গল ডিস্ক।

০৮ ০৮
বাইকটির প্রোডাকশন নিয়ে কোনও আঁচই দেয় সংস্থা। প্রোডাকশন শুরু হলেও ২০২০-র আগেবাইকটি বাজারে নিয়ে আসার কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই সংস্থার এক সূত্রের খবর।

বাইকটির প্রোডাকশন নিয়ে কোনও আঁচই দেয় সংস্থা। প্রোডাকশন শুরু হলেও ২০২০-র আগেবাইকটি বাজারে নিয়ে আসার কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই সংস্থার এক সূত্রের খবর।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE