Advertisement
২৬ এপ্রিল ২০২৪
Stress

মানসিক চাপ কমাতে চান? তা হলে আজ থেকেই শুরু করুন এ সব

অফিসের ডেডলাইন, পারিবারিক নানা কাজ, ব্যক্তিগত জীবন— সব মিলিয়েই সারা দিনের নানা সমস্যা আমাদের মনের অনেকটা জুড়ে থাকে। তবে সহজ কিছু উপায় জানা থাকলে এই চাপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। জেনে নিন সে সব।

নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০৯ অগস্ট ২০১৮ ১৩:২২
Share: Save:
০১ ০৭
মানসিক চাপ যেন আমাদের নিত্য সঙ্গী! অফিসের ডেডলাইন, পারিবারিক নানা কাজ, ব্যক্তিগত জীবন— সব মিলিয়েই সারা দিনের নানা সমস্যা আমাদের মনের অনেকটা জুড়ে থাকে। ফলে মানসিক চাপের শিকার হয়ে পড়ি আমরা। তবে সহজ কিছু উপায় জানা থাকলে এই চাপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। জেনে নিন সে সব। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।

মানসিক চাপ যেন আমাদের নিত্য সঙ্গী! অফিসের ডেডলাইন, পারিবারিক নানা কাজ, ব্যক্তিগত জীবন— সব মিলিয়েই সারা দিনের নানা সমস্যা আমাদের মনের অনেকটা জুড়ে থাকে। ফলে মানসিক চাপের শিকার হয়ে পড়ি আমরা। তবে সহজ কিছু উপায় জানা থাকলে এই চাপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। জেনে নিন সে সব। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।

০২ ০৭
গান: মানসিক চাপে জেরবার হওয়া থেকে বাঁচতে শরণ নিন হালকা কোনও গানের। আপনার ভাল লাগে এমন কোনও হালকা গান বা বাদ্যযন্ত্রে মন দিন। অফিসে থাকলেও হাতে মাত্র মিনিট পাঁচেক সময় নিয়ে কাজ থেকে উঠে ইয়ারফোনে শুনে আসুন গান। ফের কাজে বসুন। গান মস্তিষ্কের কোষকে আরাম দিয়ে কাজের গতি, নিপুণতা সবই বাড়ায়। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।

গান: মানসিক চাপে জেরবার হওয়া থেকে বাঁচতে শরণ নিন হালকা কোনও গানের। আপনার ভাল লাগে এমন কোনও হালকা গান বা বাদ্যযন্ত্রে মন দিন। অফিসে থাকলেও হাতে মাত্র মিনিট পাঁচেক সময় নিয়ে কাজ থেকে উঠে ইয়ারফোনে শুনে আসুন গান। ফের কাজে বসুন। গান মস্তিষ্কের কোষকে আরাম দিয়ে কাজের গতি, নিপুণতা সবই বাড়ায়। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।

০৩ ০৭
চিউয়িং গাম: তামাক ছাড়তে অনেকেই চিউয়িং গামে আস্থা রাখেন, মানসিক চাপ কমাতেও এর উপর ভরসা করতে পারেন। চিউয়িং গামের মধ্যে থাকা নানা রাসায়নিক উপাদান স্নায়ুগুলিকে সাময়িক উদ্দীপ্ত করে। ফলে ক্লান্তি সরে, কাজে নতুন শক্তি ফিরে পাওয়া যায়। ক্লান্তি কমায় মানসিক চাপ থেকেও খানিক নিষ্কৃতি মেলে। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।

চিউয়িং গাম: তামাক ছাড়তে অনেকেই চিউয়িং গামে আস্থা রাখেন, মানসিক চাপ কমাতেও এর উপর ভরসা করতে পারেন। চিউয়িং গামের মধ্যে থাকা নানা রাসায়নিক উপাদান স্নায়ুগুলিকে সাময়িক উদ্দীপ্ত করে। ফলে ক্লান্তি সরে, কাজে নতুন শক্তি ফিরে পাওয়া যায়। ক্লান্তি কমায় মানসিক চাপ থেকেও খানিক নিষ্কৃতি মেলে। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।

০৪ ০৭
বডি মাসাজ: শরীরের নানা বেদনা কমাতে যেমন এটি উপকারী, ঠিক তেমনই মানসিক চাপ কমিয়ে মনকে প্রফুল্ল রাখতেও এর জুড়ি নেই। পেশী ও স্নায়ুগুলিকে সতেজ রাখে ও রক্ত চলাচলে সুবিধা করে দেয় এই ধরনের মাসাজ। তাই সপ্তাহে এক বার বডি মাসাজ করালে শরীর ও মন দুই-ই ফুরফুরে থাকবে। ছবি: শাটারস্টক।

বডি মাসাজ: শরীরের নানা বেদনা কমাতে যেমন এটি উপকারী, ঠিক তেমনই মানসিক চাপ কমিয়ে মনকে প্রফুল্ল রাখতেও এর জুড়ি নেই। পেশী ও স্নায়ুগুলিকে সতেজ রাখে ও রক্ত চলাচলে সুবিধা করে দেয় এই ধরনের মাসাজ। তাই সপ্তাহে এক বার বডি মাসাজ করালে শরীর ও মন দুই-ই ফুরফুরে থাকবে। ছবি: শাটারস্টক।

০৫ ০৭
আঁকিবুকি: আঁকাআঁকির শখ আছে? তা হলে সঙ্গে রাখুন কাগজ। কাজের ফাঁকে সামান্য সময় পেলেই আঁকিবুঁকি কাটুন। তাতে মনের চাপ যেমন কমবে, তেমনই পুরনো শখও ঝালিয়ে নিতে পারবেন। মনোবিদদের মতে, কম্পিউটারের যুগে কাগজ-কলমের সান্নিধ্য এমনিতেই মন-মেজাজ হালকা রাখে। তাই মানসিক চাপ কমাতে মন বসান এতে।  ছবি: পিক্সঅ্যাবে।

আঁকিবুকি: আঁকাআঁকির শখ আছে? তা হলে সঙ্গে রাখুন কাগজ। কাজের ফাঁকে সামান্য সময় পেলেই আঁকিবুঁকি কাটুন। তাতে মনের চাপ যেমন কমবে, তেমনই পুরনো শখও ঝালিয়ে নিতে পারবেন। মনোবিদদের মতে, কম্পিউটারের যুগে কাগজ-কলমের সান্নিধ্য এমনিতেই মন-মেজাজ হালকা রাখে। তাই মানসিক চাপ কমাতে মন বসান এতে। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।

০৬ ০৭
হাঁটুন: কাজে মন না বসলে বা চাপ পড়লে অনেকেই ধূমপানের আশ্রয় নেন, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই সে সব ছেড়ে বরং হাঁটায় মন দিন। কোনও এক সময় অফিস থেকে বেরিয়ে চারপাশ হেঁটে আসুন। মিনিট পনেরো হাঁটলেও শরীরের পেশিরা সক্রিয় হয়। দীর্ঘ ক্ষণ এক জায়গায় বসে কাজ করার ক্লান্তি কমে। ছবি: আনস্প্ল্যাশ।

হাঁটুন: কাজে মন না বসলে বা চাপ পড়লে অনেকেই ধূমপানের আশ্রয় নেন, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই সে সব ছেড়ে বরং হাঁটায় মন দিন। কোনও এক সময় অফিস থেকে বেরিয়ে চারপাশ হেঁটে আসুন। মিনিট পনেরো হাঁটলেও শরীরের পেশিরা সক্রিয় হয়। দীর্ঘ ক্ষণ এক জায়গায় বসে কাজ করার ক্লান্তি কমে। ছবি: আনস্প্ল্যাশ।

০৭ ০৭
মেডিটেশন: প্রতি দিন ঘুম থেকে উঠে বা ঘুমোতে যাওয়ার আগে মেডিটেশন করুন। ধ্যান বা মেডিটেশন মনঃসংযোগ বাড়ায়, সহজেই কমে কাজের চাপ। চিকিৎসকদের মতে, রোজ মেডিটেশনে অভ্যস্ত হলে মন শান্ত থাকে। সহজে উত্তেজিত হওয়ার প্রবণতাও কমে। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।

মেডিটেশন: প্রতি দিন ঘুম থেকে উঠে বা ঘুমোতে যাওয়ার আগে মেডিটেশন করুন। ধ্যান বা মেডিটেশন মনঃসংযোগ বাড়ায়, সহজেই কমে কাজের চাপ। চিকিৎসকদের মতে, রোজ মেডিটেশনে অভ্যস্ত হলে মন শান্ত থাকে। সহজে উত্তেজিত হওয়ার প্রবণতাও কমে। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE