সম্পূর্ণ বাতানুকূল এই ট্রেনে দু’টি এগজিকিউটিভ ও ১৪টি নন এগজিকিউটিভ চেয়ার কার কোচ থাকছে। সব মিলিয়ে মোট ১৩৪ জন বসতে পারবেন। এই ট্রেনে ইঞ্জিন বদলের কোনও ঝঞ্ঝাটই থাকছে না। রয়েছে ট্রাকশন মোটর, যা কি না সব ক’টি চাকাকেই এক সঙ্গে সমান কার্যকর করে তুলবে। শুধু তাই-ই নয়, এক সঙ্গে সব রকম ব্রেক নিয়ন্ত্রণও করবে এই মোটর।
স্টেনলেস স্টিলে তৈরি এই ট্রেনের দু’পাশে একটানা জানালা আছে। বগিগুলিও অত্যাধুনিক মানের। ট্রেনের ভিতর যাত্রী সুবিধার্থে থাকছে ওয়াইফাই ও জিপিএস। রয়েছে ব্যাগ রাখার আলাদা উন্নত জায়গা। এই ট্রেনেও দু’দিকেই থাকছে ড্রাইভারের কেবিন। ট্রেনের প্রথম বগি থেকে শেষ বগি কামরার ভিতর দিয়েই হেঁটে যাওয়া যাবে। আছে সিসিটিভি।
প্রতিবন্ধীদের জন্য কামরার ভিতরে অত্যাধুনিক সুবিধার চেয়ারের ব্যবস্থাও রয়েছে এই ট্রেনে। বায়ো ভ্যাকিউম টয়লেট, এলইডি লাইট, রাবার ফ্লোরিং— সব মিলিয়ে এই ট্রেন যেমন সুন্দর, তেমনই আরামদায়ক। তবে এই ট্রেনের টিকিট কত হবে, বা কোন কোন শহরের মধ্যে এই ট্রেন যাতায়াত করবে সে সব তথ্য চূড়ান্ত ট্রায়ালের পরেই ঘোষণা হবে বলে জানিয়েছে রেল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy