Few adventurers claim stolen gold bars have been found in a cave dgtl
খোঁজ মিলল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের হারানো বিপুল গুপ্তধনের
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের লুঠ হওয়া বিপুল পরিমাণ সোনার বার। গুপ্তধন সন্ধানীরা আন্দাজ করেছিলেন ঠিকই, কিন্তু বহু দিন ধরে সন্ধান চালানো হলেও তা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। অনুমান ছিলই, কিন্তু বারবারই সেই গুপ্তধনের নাগাল পেতে ব্যর্থ হচ্ছিলেন সন্ধানকারীরা।
সংবাদ সংস্থা
শেষ আপডেট: ০৭ জানুয়ারি ২০১৭ ১৬:৫০
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৮
ফিলিপিন্সের একটি পরিত্যক্ত গুহায় সন্ধান পাওয়া গিয়েছে এই সোনার। <br> বিপুল পরিমাণ এই সোনার সঙ্গে হদিশ মিলেছে বেশ কিছু মূল্যবান রত্নেরও।
০২০৮
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে জাপানি ইম্পেরিয়াল সেনারা এই সোনা লুঠ করেছিল। <br> বহু দিন ধরেই ফিলিপিন্সের স্থানীয় বাসিন্দারা বিশ্বাস <br> করতেন শহরের কোনও গোপন স্থানে রয়েছে সেই সোনা। কিন্তু তা কোথায় লুকিয়ে রয়েছে <br> জানা যাচ্ছিল না তা। ফিলিপিন্সের বাসিন্দাদের কাছে <br> এই গুপ্ত সোনা জাপানি সেনা প্রধান তোমোয়ুকি ইমাসিটারের নামানুসারে ইয়ামসিটার সোনা নামেই খ্যাত।
০৩০৮
কিছুদিন আগেই নৃবিজ্ঞানী পিয়ার্স কেলি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, <br> ‘‘এটা একটা গুজব। অনেকেই মনে করেন এখানে সোনা আছে। কিন্তু আমার তা মনে হয় না।’’
০৪০৮
এর কিছুদিন পরেই সন্ধানকারী দলের এক সদস্যের বিশেষ ক্যামেরায় ধরা পড়ে এই গুপ্তধনের ভিডিও। <br> তাতে দেখা গিয়েছে গুহার মধ্যে কাদা-মাটির নীচে থাকা প্রচুর সোনার বার।
০৫০৮
মনে করা হচ্ছে, উদ্ধার হওয়া এই সোনার মূল্য হতে পারে ১০ বিলিয়ন ডলারের মতো।
০৬০৮
ফিলিপিন্সের এই গুহায় ঢুকে অন্তত ১৪৫টি সুড়ঙ্গ পেরলে তবে পাওয়া যাবে এই সোনা। <br> সম্ভবত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষে ১৯৪৫-এ আত্মসমর্পনের <br> আগে এই সম্পত্তি সুরক্ষিত রাখতে তা লুকিয়ে রাখা হয়েছিল এই গুহায়।
০৭০৮
তবে শুধুমাত্র গুহার ভিতরে লুকিয়ে রেখেই নিশ্চিন্ত হতে পারেনি জাপানি সেনা। <br> সম্পত্তি আরও সুরক্ষিত করতে একাধিক বুবি ট্র্যাপে ঘিরে রাখা হয়েছে ওই গুহা।
০৮০৮
তাই সোনা দেখা গেলেও তা এখনই হাতে পাওয়া যাচ্ছে না। সমস্ত বুবি ট্র্যাপ <br> নিস্ক্রিয় করতে অনেক সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।