সাইমন্ডস তখন ব্যাট করছেন। অনিল কুম্বলের বাউন্সি বল অফস্টাম্পের বাইরে পড়ে ভিতরের দিকে সামান্য ঘোরে। সাইমন্ডস ক্রিজের বাইরে পা বাড়াতেই এমএস ধোনি তাঁর উইকেট উড়িয়ে দেন। অনেকেরই মনে হয়, স্টাম্পিংয়ের সময় সাইমন্ডের পা শূন্যে উঠেছিল। তবে কুম্বলেদের আবেদনে নাকচ করে দেন থার্ড আম্পায়ার। সে ম্যাচ হেরে যায় ভারত।
৬৬তম ওভারের শেষ বলে ইশান্ত শর্মার বল বাউন্ডারির দিকে পাঠান অইন মর্গ্যান। রান নেওয়ার পর চা-বিরতির জন্য প্যাভিলিয়নের পথে হাঁটতে থাকেন তাঁরা। সে সময় বেলের উইকেট ভেঙে দেন ভারতীয়রা। থার্ড আম্পায়ার আউট দিলেও বিরতির পর বেলকে ডেকে নেন ধোনি। ধোনি প্রশংসিত হলেও তা নিয়ে বিতর্ক কমেনি। যদিও ভারত সে টেস্ট হেরেছিল।
উসমান খোয়াজাকে পরাস্ত করে গ্রেম সোয়ানের একটা ঘুরন্ত বল। মাঠের আম্পায়ার তাতে আউট দেন। থার্ড আম্পায়ারের দ্বারস্থ হন খোয়াজা। হটস্পটে কোনও প্রমাণ মেলেনি। ডিআরএস-এ সে সময় স্নিকোমিটার ব্যবহৃত হত না। দ্বিধায় পড়ে যান থার্ড আম্পায়ার। শেষে উপযুক্ত প্রমাণের অভাবে মতো খোয়াজাকে আউট দেন। ওই ম্যাচ ড্র হলেও বিতর্ক থামেনি।
মাইকেল স্টার্ক তাঁর পঞ্চম ওভারের বল করছেন। চতুর্থ বলটি ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার গতিতে করেন স্টার্ক। সেটি মেরে স্টার্কের কাছেই পাঠান স্টোকস। ক্রিজের বাইরে চলে এলে উইকেট লক্ষ্য করে বলটি ছোড়েন স্টার্ক। ক্রিজে ফিরতে গিয়ে স্টোকস বলটি বাঁ-হাত দিয়ে আটকাতে যান। ফিল্ডিংয়ে বাধা দেওয়ার অজিদের আবেদনে আউট হন স্টোকস।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy