অ্যাস্ট্রাজেনেকার বুস্টার টিকা নিয়ে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালিয়ে এই গবেষণাটি করেছে একটি নামজাদা ওষুধ সংস্থা। -ফাইল ছবি।
ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের এমআরএনএ টিকার মতো অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও অ্যাস্ট্রাজেনেকার যৌথ উদ্যোগে বানানো কোভিড টিকারও দু’টি পর্বের পর আরও একটি বুস্টার টিকার প্রয়োজন। প্রয়োজন ওমিক্রনের বিরুদ্ধে লড়াই চালানোর জন্যও শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে হলে। অ্যাস্ট্রাজেনেকার এই বুস্টার টিকা বিটা, ডেল্টা, আলফা, গামা-সহ করোনাভাইরাসের অন্য রূপ (‘ভেরিয়্যান্ট’)-গুলির বিরুদ্ধে লড়াই চালানোর জন্যও শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারছে।
সাম্প্রতিক এক গবেষণা এই খবর দিয়েছে। প্রসঙ্গত, অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকাই ভারতে ‘কোভিশিল্ড’ নামে দেওয়া হচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের একাংশের বক্তব্য, এই গবেষণার ফলাফল থেকে বোঝা যাচ্ছে, অ্যাস্ট্রাজেনেকার বুস্টার টিকা ওমিক্রন-সহ করোনাভাইরাসের আপাতত দাপিয়ে বেড়ানো সবক’টি রূপের দ্রুত সংক্রমণ রোখার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিবডি তৈরি করে শরীরকে প্রস্তুত রাখতে পারছে।
অ্যাস্ট্রাজেনেকার বানানো বুস্টার টিকা নিয়ে ব্রিটেন ও সুইডেনে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালিয়ে এই গবেষণাটি করেছে একটি নামজাদা ওষুধ সংস্থা।
গবেষকরা জানিয়েছেন, আগে ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের এমআরএনএ টিকা অথবা অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার সবকটি পর্ব নিয়েছেন যাঁরা তাঁদের নিয়েই এই ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালানো হয়েছে।
ওমিক্রনের সংক্রমণের মোকাবিলায় যাতে অ্যাস্ট্রাজেনেকারও বুস্টার টিকা চালু করা সম্ভব হয় সেই লক্ষ্যে এই ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ফলাফল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (‘হু’)-সহ সব দেশকেই জানানো হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy