সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চে রোজ শুনানি হচ্ছে অযোধ্যা মামলার।
প্রধান বিচারপতির পদ থেকে রঞ্জন গগৈ অবসর নেবেন ১৭ নভেম্বর। যে করেই হোক, তার এক মাস আগেই, ১৮ অক্টোবরের মধ্যে অযোধ্যার রামমন্দির-বাবরি মসজিদ জমি মামলার শুনানি শেষ করে ফেলার লক্ষ্য স্থির করলেন প্রধান বিচারপতি।
সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চে অযোধ্যার বিতর্কিত জমি মামলার শুনানি সপ্তাহের পাঁচ দিনই হচ্ছে।
ইকবাল আনসারির অভিযোগ, এ দিন তাঁর বাড়িতে ঢুকে এক জন পুরুষ ও এক জন মহিলা তাঁকে খুনের হুমকি দিয়েছে।
এক যুগ ধরে রাজনীতির বাইরে আরিফ। ২০০৪ সালে বিজেপিতে যোগ দিয়ে তিন বছরের মধ্যেই দল ছাড়েন। তার আগে বিএসপি, জনতা দল, কংগ্রেস— নানা দলে ঘুরেছেন।
প্রজ্ঞার এই মন্তব্যের দায় নিতে অবশ্য রাজি নন বিজেপি নেতারা।
১৯৭৪ সালে দিল্লির ছাত্র সংসদের নির্বাচনই অরুণ জেটলির শেষ ভোট জয়। পরের চার দশকে তিনি বিজেপির বহু নির্বাচনের কৌশল, প্রচারের কৌশল তৈরি করলেও নিজে ভোটে লড়েননি।
সেই অর্থে বলতে গেলে রাজনীতিতে অরুণ জেটলির দীক্ষা জেলখানাতেই। এমন ঘটনা এ দেশের ইতিহাসে অবশ্য প্রথম নয়। জেলে থাকাকালীনই রাজনীতিতে নাম লিখিয়ে ফেলেছেন দেশের অনেকেই। সেই পথে হেঁটেছিলেন অরুণ জেটলিও।
১৫২৮-’২৯ সালের মধ্যে মুঘল সম্রাট বাবরের নির্দেশে অযোধ্যার ওই জায়গায় বাবরি মসজিদ নির্মিত হয়।
বৈদ্যনাথনের যুক্তি, ব্রিটিশ ব্যবসায়ী উইলিয়াম ফ্লিঞ্চ ১৬০৮ থেকে ১৬১১, ভারত ভ্রমণ করেছিলেন। তাঁর ভ্রমণকথা ‘আর্লি ট্রাভেল টু ইন্ডিয়া’-তে প্রকাশিত হয়েছিল।
এই সময়ে দাঁড়িয়ে বুঝতে পেরেছি যে, আমাদের জনজীবনে একটা বিপুল রাষ্ট্রীয় পরিবর্তন খুব সম্প্রতি ঘটে গিয়েছে।
এ বার সঙ্ঘ-পরিবারের নেতা অশ্বিনী মহাজনের দাবি, কেরলে ফের রামায়ণের সেই দৈব-পাখি জটায়ুর দেখা মিলেছে। যে জটায়ু রাবণের হাত থেকে সীতাকে উদ্ধারের চেষ্টা করেছিলেন। লালমোহন বাবুর কথায়, ‘বড়িয়া পক্ষি’!
কেউ বিশ্রাম নিচ্ছেন, কেউ মোবাইল দেখছেন, এক জন তো শুয়েই পড়েছেন এবং মোবাইলে ছবি দেখছেন।
মুসলিম পক্ষের প্রধান আইনজীবী রাজীব ধবনের দাবি ছিল, তাড়াহুড়ো করে শুনানি শেষ করার চেষ্টা হচ্ছে। এটা সপ্তাহে তিন দিন হোক।
অযোধ্যার বিতর্কিত জমিই যে রামের জন্মস্থান, ভক্তদের বিশ্বাসই তার অকাট্য প্রমাণ। সুপ্রিম কোর্টে খোদ রামলালা বিরাজমানই এই দাবি করলেন।
গতকাল প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈয়ের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, ৬ অগস্ট, মঙ্গলবার থেকে অযোধ্যা মামলার রোজ শুনানি শুরু হবে।
১৫২৮-’২৯ সালের মধ্যে তৈরি বাবরি মসজিদ যেখানে অবস্থিত, অযোধ্যার সেই জায়গায় আগে হিন্দু মন্দির ছিল এবং সেটি ভেঙেই মুঘল সম্রাট বাবরের নির্দেশে সেখানে মসজিদ তৈরি করা হয় বলে বহু দিন ধরে দাবি করে আসছে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলি।
বইটির দ্বিতীয় ভাগের লেখাগুলি পুনর্মুদ্রিত। শুরু হয়েছে রবীন্দ্রনাথে, শেষ হয়েছে আবুল বাশারে।
বৃহস্পতিবারই সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, ২ অগস্ট থেকে অযোধ্যায় রামমন্দির-বাবরি মসজিদের বিতর্কিত জমি নিয়ে মামলার শুনানি শুরু হতে পারে।
অমর্ত্য সেনের মতো মানুষদের চিন্তাধারা বেশ কিছু মানুষের জীবনে আমূল পরিবর্তন আনতে সাহায্য করে। মনে রাখতে হবে, তিনি নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ।