অমর্ত্য সেনের মতো মানুষদের চিন্তাধারা বেশ কিছু মানুষের জীবনে আমূল পরিবর্তন আনতে সাহায্য করে। মনে রাখতে হবে, তিনি নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ।
রামমন্দির-বাবরি মসজিদ বিবাদের নিষ্পত্তি করতে সুপ্রিম কোর্ট মধ্যস্থতায় পাঠিয়েছিল দুই পক্ষকে।
মোদীর পরেই উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নায়ডু, প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ-সহ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যদের শুভেচ্ছার ঢল নামল।
২০০৫ সালের ৫ জুলাই অযোধ্যার বিতর্কিত রামজন্মভূমি-বাবরি মসজিদ চত্বরে হামলা চালিয়েছিল জইশ জঙ্গিরা।
গত ৪ জুন সৌমেন্দু রায় ‘জীবনস্মৃতি’র কিউরেটর অরিন্দম সাহা সরদারের হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁর সৃষ্ট আলোকচিত্রে সমৃদ্ধ কয়েকটি চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্যের কপি।
মানবিকতা জিনিসটাও সে রকম। হিন্দু, মুসলিম, খ্রিস্টান সব ধর্মেই মানবিকতা আছে। একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। স্টিভেন স্পিলবার্গের ‘শিন্ডলার্স লিস্ট’ সিনেমাটা অনেকে দেখেছেন।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ২৬ বছর আগে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, স্নাতকোত্তর স্তরে ভর্তির ফর্মে আবেদনকারী পড়ুয়াকে ধর্মের উল্লেখ করতে হবে না।
গত সত্তর বছরে এ রাজ্যে হিন্দুত্ববাদী দল প্রায় কিছুই করে উঠতে পারেনি। তাতেও কি বদল থেমে থেকেছে?
এমনিতে ‘ভূতের মুখে রামনাম’ প্রবাদটির বয়স কত, সে সম্পর্কে নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না শিক্ষাবিদদের একাংশ। তাঁরা বলছেন, এটা মূলত গ্রামীণ প্রবাদ।
বৃহস্পতিবার গডসেকে ‘দেশভক্ত’ বলে বসলেন সাধ্বী প্রজ্ঞা।
প্রজ্ঞা বলেন, ‘‘যাঁরা নাথুরাম গডসেকে সন্ত্রাসবাদী বলেন, তাঁদের নিজেদের নিয়ে ভাবা উচিত। নির্বাচনের ফল বেরোলেই এরা জবাব পেয়ে যাবেন।’’
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহের নির্দেশে কমিশন বাংলায় এই সিদ্ধান্ত বলবৎ করল বলে অভিযোগ করেছেন মমতা।
অরুণ সেন সেই উভচর বাঙালি যাঁর পূর্বপুরুষের দেশ বলতে পূর্ববঙ্গ, যিনি তাঁর এই আত্মস্মৃতিতে লিখেছেন ‘‘বাড়িতে ছোটোবেলায় ঠাকুমা বা বাবা-মার গলায় দীর্ঘকাল বাঙাল ভাষাতেই কথাবার্তা শুনতাম।’’
তিনি এই নিষেধাজ্ঞা মেনে কাজ করবেন, নির্বাচন কমিশনকে এমনটাও জানিয়েছিলেন মধ্যপ্রদেশের ভোপাল কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী।
যোগী আদিত্যনাথ। তাঁর কমবেশি প্রভাব পূর্বাঞ্চলের ১৩টি আসনেই। কিন্তু গোরক্ষপুর যেন তাঁর বাড়ির উঠোন। যেখানে নিজের দলের কাউকে খেলতে দিতেও নাকি তাঁর বড্ড আপত্তি।
১৯৮৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে কংগ্রেসের কাছে পর্যুদস্ত হওয়ার পর, যখন ১৯৮৬ সালে আডবাণী বিজেপির সভাপতি হলেন, তখনই নতুন মুখ নরেন্দ্র মোদী ও অন্যান্য কট্টর আরএসএস সভ্যকে পার্টির সাংগঠনিক পদে নিয়ে আসেন।
সূত্রের খবর, গত কাল ভোপালের বিজেপি প্রার্থীকে ডেকে চার ঘণ্টা ধরে বুঝিয়েছেন দলের নেতারা। সাবধান করেছেন, ভোটের মুখে এ ভাবে বিতর্কিত মন্তব্য করলে বিপদ বাড়বে।
সাধ্বী প্রজ্ঞা এ বার বললেন, ‘‘বাবরি মসজিদ ভেঙে বেশ করেছি।’’ অর্থাৎ প্রথম বিতর্কিত মন্তব্যের রেশটা কাটতে দিলেন না। আবার একটা মারাত্মক মন্তব্য করে বসলেন। এই মন্তব্যের জন্য নির্বাচন কমিশন নোটিস ধরিয়েছে সাধ্বীকে।
ভোটের আচরণবিধি ভেঙে বিতর্কিত মন্তব্য করার জন্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয় বার ভোপালের বিজেপি প্রার্থী সাধ্বীকে সতর্ক করল নির্বাচন কমিশন।
মহারাষ্ট্রের এই শহরে লোকসভা ভোটের আঁচ নিতে আসার অন্যতম প্রধান কারণ অবশ্যই প্রকাশ অম্বেডকর!