ডালহৌসি ক্লাবের সংবর্ধনায়। বুধবার। -নিজস্ব চিত্র
লক্ষ্মীরতন শুক্ল যখন মোহনবাগান মাঠে অবসরের সিদ্ধান্ত জানাচ্ছেন, শহরের অন্য প্রান্তে তখন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় দাদাগিরিতে তাঁর প্রথম দিনের শুটিংয়ে। সন্ধে অবধি জানতেনই না, এ রকম একটা ঘটনা ঘটছে। জেনে আশ্চর্য হয়ে যান। এবিপিকে বলেন
...লক্ষ্মীকে কেউ অপমান করেছে জেনে আমি আশ্চর্য হয়ে যাচ্ছি। আমি যে বৈঠকে ছিলাম তাতে কেউ কাউকে অপমান করেনি। কোচ ওকে বলেছে তুমি সিনিয়র প্লেয়ার, আরও দায়িত্ব নিয়ে খেলো। টিমকে এগিয়ে নিয়ে যাও। এটা তো বলতেই পারে একটা কোচ। আর আমরা যদি লক্ষ্মীকে বের করে দিতেই চাইব তা হলে ওকে দলে রাখলাম কেন। এর আগে বিজয় হাজারেতেও তো দলে ছিল। চার দিন আগে লক্ষ্মী আমার কাছে আসে। বলে যে খেলা ছেড়ে দিতে চায়। ফিটনেস নিয়ে সমস্যা হচ্ছে। শরীর দিচ্ছে না। আমি তখন ওকে বলি, এ রকম ফেজ সবারই আসে। আর একটু সময় দে, রানে ফিরলে সব ঠিক হয়ে যাবে। গত বার যখন অস্ট্রেলিয়ায় ছিলাম, বাংলার ক্যাপ্টেন্সি ছেড়ে দিতে চেয়েছিল লক্ষ্মী। সম্বরণ বন্দ্যোপাধ্যায় জানেন এই ঘটনা। তখন ওকে বুঝিয়েছিলাম। আমি চাই না লক্ষ্মী চলে যাক। ও ফিরে আসুক। ওর জন্য বাংলার দরজা সব সময় খোলা...
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy