শ্রদ্ধা: সুকল্যাণের মরদেহে মালা দিচ্ছেন সুব্রত ভট্টাচার্য। নিজস্ব চিত্র
গোলার মতো শটে যিনি ষাট ও সত্তরের দশকে বিপক্ষের গোলে বল পাঠাতেন, সেই সুকল্যাণ ঘোষ দস্তিদারের শেষ যাত্রায় তাঁর বেশিরভাগ সতীর্থকেই দেখা গেল না। ভেঙে পড়ল না ময়দান।
দুপুরে হাসপাতালের পিস হাভেন থেকে বেরিয়ে প্রথমে মোহনবাগান মাঠে আসে প্রয়াত ফুটবলারের মরদেহ। তারপর ভেটারেন্স ক্লাব হয়ে যায় কালীঘাটের বাড়িতে। শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় কালীঘাটে। শেষ যাত্রায় পুরো সময় সঙ্গী ছিলেন প্রাক্তন ফুটবলার অফিস সতীর্থ বিদেশ বসু। ফুটবলার জীবনে টানা পাঁচ বছর সবুজ মেরুন জার্সিতেই খেলেছিলেন সুকল্যাণ। ছিলেন অধিনায়ক। মোহনবাগান তাঁবুতে কর্তাদের সঙ্গে মালা দেন সুব্রত ভট্টাচার্য। বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেল তরুণ বসু, মানস ভট্টাচার্য, পুঙ্গব কান্নন, মোহন সিংহ, মনোজিৎ দাশ, সত্যজিৎ চট্টোপাধ্যায়কে। ক্লাবের খেলা থাকায় বাড়িতে গিয়েছিলেন সুভাষ ভৌমিক। প্রাক্তন প্রয়াত ফুটবলারের সম্মানে যুবভারতীতে মঙ্গলবার ম্যাচের আগে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। রবিবার ভোর রাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান এশিয়াডের শেষ ব্রোঞ্জ জয়ী দলের সদস্য সুকল্যাণ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy