গুজরাত ১৬২/৭ (২০ ওভার)
হায়দরাবাদ ১৬৩/৬ (১৯.২/২০ ওভার)
আইপিএল ফাইনালে হায়দরাবাদ
পাঁচ বল বাকি থাকতেই বাজিমাত সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। টস জিতে গুজরাতকে ব্যাট করতে পাঠিয়েছিলেন ওয়ার্নার। নিজের সিদ্ধান্তের সঙ্গে নিজেই ন্যায় করলেন তিনি। ওপেন করতে নামলেন। দলকেও জেতালেন। প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৬২ রান তুলেছিল রায়নারা। ৫০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন অ্যারন ফিঞ্চ। এ ছাড়া আর কেউই তেমন বড় রান পাননি। হায়দরাবাদের হয়ে দুটো করে উইকেট নেন ভুবনেশ্বর কুমার ও বেন কাটিং। একটি করে উইকেট বোল্ট ও বিপুল শর্মার। হ্যামস্ট্রিংয়ে চোটের জন্য এ দিন ছিলেন না মুস্তাফিজুর রহমান। চোট নিয়ে আগেই আইপিএল থেকে ছিটকে গিয়েছেন আশিস নেহরা। দলের দুই সেরা বোলারকে ছাড়াই বাজিমাত হায়দরাবাদের।
জবাবে ব্যাট করতে এসে একটা সময় সমস্যায় পড়ে গিয়েছিল হায়দরাবাদ। ওয়ার্নারের সঙ্গে ওপেন করতে এসে কোনও রান না করেই রান আউট হয়ে ফিরে যান শিখর ধবন। এর পর এনরিকস, যুবরাজ সিংহ, দীপক হুদা, বেন কাটিং, নমন ওঝারা পর পর ০, ১১, ৮,৪, ৮, ১০ রান করে প্যাভেলিয়নে ফিরে যান। তখনও এক দিকে ওয়ালের মতো ব্যাট হাতে দাঁড়িয়ে ছিলেন ওয়ার্নার। যখন থামলেন তখন জয়ের উচ্ছ্বাস হায়দরাবাদ শিবিরে। ওয়ার্নারের নামের পাশে লেখা হয়ে গিয়েছে ৫৮ বলে ৯৩ নট-আউট। ম্যাচ শেষ ওয়ার্নার বলেন, ‘‘চেষ্টা করেছিলাম ক্রিজে টিকে থেকে পার্টনারশিপ তৈরি করতে।’’ যেটা অবশ্য হয়নি। একাই টানলেন হায়দরাবাদের ইনিংস। ম্যাচের সেরাও হয়েছেন তিনি। শেষে যোগ্য সঙ্গত বিপুল শর্মার। করলেন ১১ বলে ২৭ রান। রবিবার ফাইনালে মুখোমুখি বেঙ্গালুরু-হায়দরবাদ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy