বিধ্বস্ত মেসি অ্যানফিল্ডে। ছবি: রয়টার্স।
লিয়োনেল মেসির জন্য অপেক্ষা করল না বার্সেলোনা টিম বাস। বার্সার মহাতারকাকে অ্যানফিল্ডে রেখেই টিম বাস চলে গেল বিমানবন্দরে।
উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালের দ্বিতীয় পর্বে ‘এলএম ১০’ বিধ্বস্ত। তাঁর দলও তাই। ন্যু ক্যাম্পের প্রথম সাক্ষাতে মেসি-ম্যাজিকে উড়ে গিয়েছিল লিভারপুল। অ্যানফিল্ডে অবিশ্বাস্য ভাবে ফিরে এল যুরগেন ক্লপের দল।
বার্সার মতো দলের বিরুদ্ধে লিভারপুলে ছিলেন না মহম্মদ সালাহ ও ফিরমিনো। তিন গোলে পিছিয়ে থেকে ফাইনালে পৌঁছতে হলে লিভারপুলকে অলৌকিক কাণ্ড ঘটাতে হত। ম্যাচ শুরুর আগে লিভারপুল কোচ ক্লপ বলেন, ‘‘বিশ্বের সেরা দু’ জনকে পাচ্ছি না। ৯০ মিনিটের মধ্যে ফাইনাল নিশ্চিত করতে হলে আমাদের চার গোল করতে হবে। হলে সেটা অবিশ্বাস্য ব্যাপার হবে।’’ ৯০ মিনিটের শেষে যা হল, তাতে অনেকেই বলছেন, অলৌকিক আজও ঘটে। ওরিগি ও উইনালডামের জোড়া গোলে বার্সেলোনার স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে যায়।
আরও খবর: যেন দলের অভিভাবক, সতীর্থের সমর্থনে সমর্থকদের দিকেই এগিয়ে গেলেন ক্ষুব্ধ মেসি!
আরও খবর: বিশ্বের সব থেকে দামি গাড়ি কিনলেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো
প্রথম সাক্ষাতে বার্সা ৩-০ হারিয়েছিল লিভারপুলকে। দ্বিতীয় সাক্ষাতে লিভারপুল ৪-০ বার্সাকে মাটি ধরিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে পৌঁছে গেল। বিধ্বস্ত মেসি ম্যাচের শেষে ভেঙে পড়েন। ডোপ টেস্ট হয় মেসির। ডোপ পরীক্ষার সেই প্রক্রিয়া ছিল লম্বা। ফলে সেখানে অনেকটা সময় নষ্ট হয়। বার্সা মেসির জন্য আর অপেক্ষা করেনি। সরাসরি বিমানবন্দরে চলে যায় টিম বাস। বিশেষ ব্যবস্থা করে মেসিকে পাঠানো হয় বিমানবন্দরে। ডোপ পরীক্ষার পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেননি মেসি। লিভারপুলের গোল লক্ষ্য করে আট বার শট নিয়েছিল বার্সেলোনা। তার মধ্যে মেসিই নিয়েছিলেন পাঁচটি শট। দিনটা যে তাঁর ছিল না।
La cara de Leo Messi al pasar por la zona mixta de Anfield. @ellarguero pic.twitter.com/NVrz8DG8Zm
— Adrià Albets (@AdriaAlbets) May 7, 2019
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy