সামবাদিক সম্মেলনে বিরাট কোহালি। ছবি: পিটিআই।
যোগাযোগটা অনেক আগে থেকেই। বোঝাপড়াটাও। তা হলে আর সমস্যা কিসের? তাঁর পছন্দের কথা ভেবেই কুম্বলের জায়গা রবি শাস্ত্রীকে ফিরিয়ে আনা। তা হলে আর চাপ কিসের? তবুও শ্রীলঙ্কার উদ্দেশে উড়ে যাওয়ার আগে বিরাট কোহালি জানিয়ে গেলেন, নতুন ও তাঁর সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে। তিনি বলেন, ‘‘আমরা এক সঙ্গে কাজ করেছি তিন বছর। ২০১৪ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত। একটা বোঝাপড়া রয়েছে আমাদের মধ্যে। যেটা হয়তো সবাই বোঝে। তাই আমার মনে হয় নতুন করে আমাদের কিছু ভাবতে হবে।’’
আরও খবর: ‘শাস্ত্রী-কুম্বলেরা আসবে যাবে, দল থেকে যাবে’
এতদিন রবি শাস্ত্রীকে নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের সামনে এক বারও মুখ খোলেননি বিরাট কোহালি। কিন্তু এক সঙ্গে কাজ শুরু করতেই নিজের মন্তব্য জানিয়ে দিলেন তিনি। এটাও বুঝিয়ে দিলেন তিনিই রবি শাস্ত্রী আনার পিছনের মূল কারিগর। বলেন, ‘‘আমরা দু’জন দু’জনের প্রত্যাশাটা বুঝি। আমরা জানি কী অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য। তাই আমার মনে হয় না বুঝতে বাড়তি কোনও চাপ নিতে হবে।’’ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পরই দলের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান অনিল কুম্বলে। যেখানে রানার্স হয়েই থামতে হয়েছিল ভারতকে। তার পর থেকেই উঠে আসতে শুরু করে শাস্ত্রীর নাম। কোহালি বলেন, ‘‘অনেক জল্পনা চলছিল, অনেক কিছু ঘুরছিল চারদিকে। যেগুলো আমার নিয়ন্ত্রণে ছিল না। আমি তখনও বলেছিলাম, আমার মাঠে গিয়ে সেটা দল তৈরি করা ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে মিলে। আর নিজের খেলাটা খেলা।’’
শ্রীলঙ্কা সিরিজ নিয়ে আশাবাদী বিরাট। আগের ভুলগুলো থেকেই শিক্ষা নিতে চান তিনি। তাই যেন আত্মবিশ্বাসটাও অনেক বেশি। বলেন, ‘‘আমাদের মধ্যে সকলেই কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে গিয়েছে, সমালোচনা নতুন কিছু নয়। আমি কোনও বাড়তি চাপ নেব না কারণ, আমার উপর অনেক দায়িত্ব। সে ভাবেই চলব।যতদিন অধিনায়ক থাকব বা আমার উপর দায়িত্ব থাকবে।’’ যদিও কুম্বলে নিয়ে সরাসরি কোনও প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়নি বিরাটকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy