ছবি: এএফপি।
রবিবার পোলান্ড বনাম কলম্বিয়া ম্যাচের সংক্ষিপ্ততম বিশ্লেষণ হতে পারে: দু’দলই খেলবে জিততেই হবে মানসিকতা নিয়ে।
পোলান্ড তাদের প্রথম ম্যাচ সেনেগালের কাছে হেরে বসে আছে। আর কলম্বিয়া তাদের রাশিয়া বিশ্বকাপে অভিযানের শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে জাপানের কাছে হেরে।
দুই শিবিরই স্বীকার করেছে রবিবার তারা বিশ্বকাপে টিঁকে থাকার জন্য কার্যত ফাইনাল ম্যাচটা খেলতে নামছে। কলম্বিয়া ম্যানেজার জোসে পেকারম্যান বলেছেন, ‘‘জেতা ছাড়া অন্য কিছু ভাবার অবকাশই নেই আমাদের। তাই সেটা সত্যি করতে ছেলেরা সব ধরনের চেষ্টা করবেই।’’
পোলান্ড বনাম কলম্বিয়া
টিভিতে রাত ১১-৩০ থেকে
পোলিশ ডিফেন্ডার বার্তোস বেরেজনস্কির মন্তব্য, ‘‘ওদের জিততে হবে। আমাদেরও। তাই দু’দলের কাছেই ম্যাচটা ফাইনালের মতো। আমরা আশাবাদী। আশা করছি, সবাই নিজেদের উজাড় করে দেবে।’’
কলম্বিয়ার জন্য ভাল খবর এই ম্যাচটায় হয়তো প্রথম থেকেই খেলবেন হামেস রদরিগেস। জাপানের বিরুদ্ধে তিনি পরে নামেন। সেনেগালের বিরুদ্ধে পরে নেমে ভাল খেলার পুরস্কার পেতে পারেন পোলান্ডের দাউইদ কাওনাচিও।
পোলান্ডের সুবিধা রাশিয়ায় তাঁরা প্রচুর মানুষের সমর্থ পাবেন। এখন দেখার তাঁদের মহাতারকা ফুটবলার রবার্ট লেওনডস্কি তাতে কতটা অনুপ্রাণিত হন। ইতিহাস বলছে বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচ হারার পরে পোলান্ড কখনও নকআউট পর্যায়ে যেতে পারেনি। যার মানে দাঁড়াল লেওনডস্কিদের ইতিহাসকে ভুল প্রমাণ করার পরীক্ষাও দিতে হবে। তার উপর তাদের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিতে পারেন কলম্বিয়ার প্রথম দলে ফেরা রদরিগেস। এমনিতে কলম্বিয়া কিন্তু তাদের প্রথম ম্যাচ প্রায় ৮৭ মিনিট ১০ জনে খেলেছিল। বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুততম লাল কার্ড দেখেন কার্লোস স্যাঞ্চেস। পোলান্ডের সহকারী কোচ হুবার্ত মালয়েস্কি যা নিয়ে বলেছেন, ‘‘কলম্বিয়াকে হারানো খুব কঠিন। বিশেষ করে এমন একটা দলকে যারা প্রায় একটা গোটা ম্যাচ দশ জনে খেলে দিতে পারে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy