Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
Coronavirus

করোনা-অনুদান, ত্রাণে নানা সংগঠন

রাজনৈতিক দলগুলির তরফে লকডাউনে বিপন্ন মানুষের জন্য খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিলিও অব্যাহত।

ছবি: এপি।

ছবি: এপি।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৬ এপ্রিল ২০২০ ০২:১৬
Share: Save:

করোনা-সঙ্কট মোকাবিলায় রাজ্য সরকারের আপৎকালীন ত্রাণ তহবিলে দান অব্যাহত। রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের মানবাধিকার কমিশন ইউনিটের সম্পাদক দীপঙ্কর ঘোষাল জানান, তাঁদের ৪২ জন সদস্য ওই তহবিলে এক দিনের বেতন দিয়েছেন। ফেডারেশনের সেচ ও জলসম্পদ শাখার পক্ষ থেকে এক লক্ষ টাকা দেওয়া হয়েছে ওই তহবিলে। প্রাক্তন বিধায়ক হিসেবে পেনশনের সঞ্চয় থেকে ২৫ হাজার টাকা রাজ্যের তহবিলে দিয়েছেন পিডিএসের রাজ্য সম্পাদক অনুরাধা পূততুণ্ড।

রাজনৈতিক দলগুলির তরফে লকডাউনে বিপন্ন মানুষের জন্য খাবার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিলিও অব্যাহত। মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়-সহ তৃণমূলের নেতা, মন্ত্রী, কাউন্সিলরদের উদ্যোগে খাদ্য-সহ জরুরি সামগ্রী বিলি করা হচ্ছে বিভিন্ন এলাকায় বিপন্ন মানুষের মধ্যে। রাজ্য বিজেপির সাধারণ সম্পাদক প্রতাপ বন্দ্যোপাধ্যায়, দলের জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য মুকুল রায়, বিধায়ক সব্যসাচী দত্ত এ দিন খাদ্যসামগ্রী বিলি করেন। প্রতাপবাবু এবং সব্যসাচীবাবু কাদাপাড়া অঞ্চল থেকে চাল, ডাল, আটা, তেল-সমেত যে গাড়ি রওনা করিয়ে দেন, সেগুলি থেকে খাবার বিলি হবে হাওড়া, পানিহাটি এবং কলকাতার দক্ষিণ শহরতলি এলাকায়। মুকুলবাবু খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন দমদম এলাকায়। দক্ষিণ কলকাতা জেলা কংগ্রেস সভাপতি আশুতোষ চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে টালিগঞ্জ ফাঁড়ি এলাকায় যৌনকর্মীদের কাছে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

(অভূতপূর্ব পরিস্থিতি। স্বভাবতই আপনি নানান ঘটনার সাক্ষী। শেয়ার করুন আমাদের। ঘটনার বিবরণ, ছবি, ভিডিয়ো আমাদের ইমেলে পাঠিয়ে দিন, feedback@abpdigital.in ঠিকানায়। কোন এলাকা, কোন দিন, কোন সময়ের ঘটনা তা জানাতে ভুলবেন না। আপনার নাম এবং ফোন নম্বর অবশ্যই দেবেন। আপনার পাঠানো খবরটি বিবেচিত হলে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের ওয়েবসাইটে।)

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Coronavirus
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE