প্রতীকী ছবি।
পাহাড় বৈঠকের বিবৃতিতে ভুল করে ‘গোর্খাল্যান্ড’ শব্দটি লেখা হয়েছিল, মঙ্গলবার জানাল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তারা আরও জানিয়েছে, আজ, বুধবার নির্ধারিত সময়ে নির্ধারিত জায়গায় বৈঠকটি হবে। তবে রাজ্য যে ওই বৈঠকে যোগ দিচ্ছে না, তা এ দিন জানিয়ে দেন পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব। তিনি বলেন, ‘‘ওই বৈঠকে যোগ দেওয়ার কোনও প্রশ্নই নেই।’’
এই বৈঠকের প্রথম বিবৃতি থেকেই রাজ্যের বক্তব্য ছিল, পাহাড় যেখানে পশ্চিমবঙ্গের অবিচ্ছেদ্য অংশ, তাই সেই বিষয়ে বৈঠক ডাকতে গেলে আগে রাজ্য প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া উচিত।
না-হলে সেটা রাজ্যের এক্তিয়ারে হস্তক্ষেপ করা হয়ে যায়। এ দিন গৌতম দেব এবং দার্জিলিং জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব একযোগে দাবি করেছেন, ভোটের আগে আবার ভাগাভাগির রাজনীতি শুরু করেছে কেন্দ্র। পাহাড়কে অশান্ত করার চেষ্টাও চলছে।
আরও পড়ুন: চাকরি মাওবাদী হানায় নিরুদ্দেশের পরিবারকে
গোর্খাল্যান্ডের বদলে ‘জিটিএ’ করা হলে আবার ক্ষুব্ধ বিমল গুরুংপন্থীরা। তাঁদের তরফে যুব মোর্চা দুষছে বাংলার বিজেপিকে। রোশন গিরিরা ত্রিপাক্ষিক বৈঠকে গিয়ে কেন্দ্রের বিরোধিতা করার কথা জানিয়েছেন। তবে সাংসদ রাজু বিস্তা বলেছেন, ‘‘আমরা তৃণমূলের মতো রাজনীতি করি না। দলের সংকল্পপত্রে পাহাড় সমস্যার স্থায়ী রাজনৈতিক সমাধানের কথা বলা হয়েছিল। সেই লক্ষ্যেই কেন্দ্রে কাজ হচ্ছে।’’
আরও পড়ুন: মণীশ খুনের প্রতিবাদে কৈলাস-মুকুলেরা, দূরত্ব রাখছেন দিলীপ
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy