—ফাইল চিত্র।
আর্জি পাঠানো হয়েছিল রাহুল গাঁধী, প্রিয়ঙ্কা গাঁধী বঢরার জন্য। কিন্তু এখনও পর্যন্ত যা খবর, কলকাতা বা আশেপাশের এলাকায় প্রচারে আসছেন না কংগ্রেস সভাপতি। তবে শেষ পর্বের ভোটের আগে কলকাতায় আসার কথা রাজস্থানের উপ-মুখ্যমন্ত্রী সচিন পাইলটের।
বাংলায় তিন দফায় প্রচারে ঘুরে গিয়েছেন রাহুল। মালদহের চাঁচল, রায়গঞ্জের পরে ষষ্ঠ দফার ভোটের আগে সভা করেছেন পুরুলিয়ার ঝালদা-২ ব্লকে। শেষ পর্বের ভোটের আগে বসিরহাট কেন্দ্রের কোথাও সভা করার জন্য রাহুলের কাছে আবেদন জানিয়েছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস নেতৃত্ব। কলকাতা বা সংলগ্ন এলাকায় রাহুল বা প্রিয়ঙ্কার রোড-শো করানোর জন্যও আর্জি ছিল। কিন্তু কংগ্রেস সভাপতির দফতর থেকে এই রকম কোনও কর্মসূচিরই সম্মতি মেলেনি। শেষ দফায় ৯টি লোকসভা আসনের জন্য প্রচার শেষ হবে ১৭ মে, শুক্রবার।
কংগ্রেস সূত্রের খবর, বৃহস্পতিবার কলকাতায় আসার কথা রাজস্থান প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি সচিনের। কলকাতার দুই কেন্দ্রে প্রচারের পাশাপাশি প্রদেশ কংগ্রেসের দফতর বিধান ভবনেও যাওয়ার কথা তাঁর। ভিন্ রাজ্য থেকে রাজ বব্বর, সলমন খুরশিদেরা ইতিমধ্যে কলকাতায় প্রচার সেরে গিয়েছেন। বাংলায় এসেছিলেন কংগ্রেসের রাজ্যসভার নেতা গুলাম নবি আজাদও।
দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯
লোকসভা ভোটের সঙ্গেই সপ্তম ও শেষ দফার সময়ে রাজ্যের ৬টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন আছে। মুর্শিদাবাদ জেলার দু’টি আসনে নজর দিচ্ছেন অধীর চৌধুরীরা। অন্যত্র উপনির্বাচনের প্রচারে বিশেষ কোনও কর্মসূচি রাখা হয়নি কারওরই। তবে কংগ্রেসের এখন লক্ষ্য, সংখ্যালঘু মানুষের সমর্থন যথাসম্ভব নিজেদের দিকে টেনে ভোটপ্রাপ্তির হার বাড়ানো। শেষ পর্বে কলকাতা উত্তর, বসিরহাট বা বারাসতে সে দিকেই বিশেষ নজর দিয়েছে তারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy