Advertisement
১৮ এপ্রিল ২০২৪

পৃথক পুলিশ পর্যবেক্ষক দুই কেন্দ্রে

১৮ এপ্রিল দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও রায়গঞ্জে ভোট। সেখানকার পর্যবেক্ষকদের নিয়ে ভিডিয়ো-সম্মেলন করেন উপ-নির্বাচন কমিশনার তথা বঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত সুদীপ জৈন।

নিজস্ব সংবাদদাতা
শেষ আপডেট: ০৬ এপ্রিল ২০১৯ ০৪:৪৯
Share: Save:

কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ার কেন্দ্রে নির্বাচনের বাকি আর পাঁচ দিন। কিন্তু কোচবিহারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ‘সন্তুষ্ট’ করতে পারেনি নির্বাচন কমিশনকে। শুক্রবার ভিডিয়ো-সম্মেলনে সেটা স্পষ্ট করে দিয়েছেন কমিশনের কর্তা।

১৮ এপ্রিল দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি ও রায়গঞ্জে ভোট। সেখানকার পর্যবেক্ষকদের নিয়ে ভিডিয়ো-সম্মেলন করেন উপ-নির্বাচন কমিশনার তথা বঙ্গের দায়িত্বপ্রাপ্ত সুদীপ জৈন। ছিলেন এডিজি (আইনশৃঙ্খলা) সিদ্ধিনাথ গুপ্ত, ওই সব কেন্দ্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রের (সাধারণ, খরচ, পুলিশ) পর্যবেক্ষক। প্রথমে কোচবিহার-আলিপুরদুয়ারে বিনোদ কুমারকে পুলিশ-পর্যবেক্ষক নিয়োগ করেছিল কমিশন। এ দিন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী অফিসারের দফতর জানায়, ওই দুই কেন্দ্রে আলাদা পুলিশ-পর্যবেক্ষক থাকবেন। আলিপুরদুয়ারে বিনোদ কুমার ও কোচবিহারে অলোককুমার রায়। কোচবিহারের জন্য আইপিএস কে জগদীশনের নামও পাঠিয়েছে কমিশন। কিন্তু কোচবিহারের জন্যই কি দু’জন পুলিশ-পর্যবেক্ষক, নাকি এক জনের পরিবর্তে

অন্যজনকে আনা হয়েছে, তা স্পষ্ট করেনি সিইও দফতর। পুলিশ-পর্যবেক্ষকেরা কেন্দ্রীয় বাহিনী, স্পর্শকাতর বুথ, আইনশৃঙ্খলা— সব কিছুতেই নজর রাখেন। অতিরিক্ত সিইও সঞ্জয় বসু জানান, ওখানে সুষ্ঠু ও অবাধ ভোট হবে। কত বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন হবে, তা স্পষ্ট করেননি তিনি। শুধু জানান, সব বুথেই সশস্ত্র পুলিশ থাকবে। তিনি বলেন, ‘‘কেন্দ্রীয় বাহিনী, পুলিশ— সবই কমিশনের অধীনে কাজ করে।’’

দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE