Advertisement
১৯ এপ্রিল ২০২৪
Accident

কোনা এক্সপ্রেসওয়েতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, ভস্মীভূত একাধিক দোকান, মৃত ২

ভয়াবহ দুর্ঘটনা কোনা এক্সপ্রেসওয়েতে। তেলের একটি ট্যাঙ্কারের সঙ্গে একটি গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ওই দুই গাড়ি চালকের। গুরুতর আহত হয়েছেন একজন কনস্টেবলও। বৃহস্পতিবার ভোরের এই দুর্ঘটনায় মুহূর্তের মধ্যে আশপাশের বেশির ভাগ দোকান ভস্মীভূত হয়ে যায়।

বৃহস্পতিবার ভোরের এই দুর্ঘটনায় মুহূর্তের মধ্যে আশপাশের বেশির ভাগ দোকান ভস্মীভূত হয়ে যায়।— নিজস্ব চিত্র।

বৃহস্পতিবার ভোরের এই দুর্ঘটনায় মুহূর্তের মধ্যে আশপাশের বেশির ভাগ দোকান ভস্মীভূত হয়ে যায়।— নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২২ নভেম্বর ২০১৮ ১০:৫৬
Share: Save:

ভয়াবহ দুর্ঘটনা কোনা এক্সপ্রেসওয়েতে। তেলের একটি ট্যাঙ্কারের সঙ্গে একটি গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ওই দুই গাড়ি চালকের। গুরুতর আহত হয়েছেন একজন কনস্টেবলও। বৃহস্পতিবার ভোরের এই দুর্ঘটনায় মুহূর্তের মধ্যে আশপাশের বেশির ভাগ দোকান ভস্মীভূত হয়ে যায়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিস্ফোরণের পর রেলের ওভারহেড তার ছিঁড়ে যায়। আর তার জেরে হাওড়া আমতা শাখা ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়। রেলসূত্রের খবর, হাওড়া থেকে আমতা শাখার বেশ কিছু ট্রেন বাতিল করা হয়েছিল। বেশ কিছু ক্ষণ পর স্বাভাবিক হয় ট্রেন চলাচল।

স্থানীয় সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, কোনা এক্সপ্রেসওয়েতে মৌরিগ্রামে সাত নম্বর রেল ব্রিজে একটি তেলের ট্যাঙ্কারের সঙ্গে একটি টাটা ৪০৭ গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। বিস্ফোরণের আগুনে রেলের ওভারহেড তার ছিঁড়ে যায়।

আরও পড়ুন: রং কালো বলে নির্যাতন! দেহ উদ্ধার গৃহবধূর

আরও পড়ুন: আন্দামানের সংরক্ষিত দ্বীপে ঢুকে আদিবাসীদের হাতে প্রাণ হারালেন মার্কিন পর্যটক

আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় দমকলের ছ’টি ইঞ্জিন। ঘণ্টা দুয়েকের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এই দুর্ঘটনার জেরে কোনা এক্সপ্রেসওয়েতে ব্যাপক যানজট হয়। সাড়ে তিন ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকে কোনা এক্সেপ্রেসওয়ে। ফলে হাওড়া এবং কলকাতাগামী গাড়িগুলি যানজটে আটকে রয়েছে।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE