প্রতীকী ছবি।
রায়গঞ্জের বাহিন গ্রাম পঞ্চায়েতের ঝিটকিয়ার বাসিন্দা লাইজু খাতুন। আধার কার্ডের তথ্য ঠিক করতে সোমবার ভোর চারটে নাগাদ রায়গঞ্জের মুখ্য ডাকঘরের সামনে লাইনে দাঁড়ান তিনি। স্থানীয় সূত্রে খবর, ভোর ছ’টা নাগাদ লাইনে হুড়োহুড়ি শুরু হয়। পদপিষ্ট হয়ে জখম হন লাইজু। তাঁকে রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, এ দিন সকাল ১০টা নাগাদ লাইনে দাঁড়ানো নিয়ে ফের হুড়োহুড়িতে পড়ে গিয়ে প্রায় ৩০ জন জখম হন। তবে তাঁদের কারও আঘাত গুরুতর নয়।
লাইজুর কথায়, ‘‘লাইনে ধাক্কাধাক্কি শুরু হলে টাল সামলাতে না পেরে পড়ে যাই। আমার উপর দিয়ে চলে যান দশ-বারো জন। আমার হাত, ঘাড়, পিঠে ও পায়ে চোট লাগে।’’
প্রায় তিন মাস ধরে রায়গঞ্জের মুখ্য ডাকঘরে আধার কার্ড সংশোধন ও নতুন আবেদনের প্রক্রিয়া চলছে। রবিবার রাত ৩টে থেকে বাসিন্দারা ডাকঘরের সামনে লাইন দিয়েছিলেন। সকাল ১০টায় প্রায় ৫০০ মিটার লম্বা লাইন পড়ে। ডাকঘরের পোস্টমাস্টার নিরঞ্জন রায়ের বক্তব্য, ‘‘অন্য ডাকঘর বা ব্যাঙ্কে এমন পরিষেবা চালু থাকলে এক জায়গায় এত ভিড় হত না।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy