প্রতীকী ছবি।
বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’। তার দৌলতেই নাকাল করা গরম থেকে মুক্তি পেতে পারে বাংলা। ফণীর ভাবগতিক খতিয়ে দেখে এমনই মনে করছেন আলিপুর হাওয়া অফিসের বিজ্ঞানীরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, কাল, বুধবার থেকে এই প্রভাব মালুম হতে পারে। ফণী এ রাজ্যে আছড়ে পড়বে কি না, তা অবশ্য এখনও নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
দিল্লির মৌসম ভবন জানিয়েছে, সোমবার পর্যন্ত ফণী দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে ছিল। আপাতত তার অভিমুখ তামিলনাড়ুর দিকে। ওই উপকূলে ইতিমধ্যেই সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। তবে আবহবিজ্ঞানীরা জানান, ফণী তামিলনাড়ুতে ঢুকবে না বলেই মনে হচ্ছে। উপকূলের দিকে এগোতে এগোতে সে মুখ ঘুরিয়ে ওড়িশা উপকূলের পথ ধরতে পারে। মৌসম ভবনের একটি সূত্র জানাচ্ছে, তামিলনাড়ুর দিকে এগোনোর সময় ফণী ক্রমশ সাধারণ থেকে প্রবল হয়ে অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড়ের চেহারা নেবে। ওড়িশার দিকে মুখ ঘোরানোর পরে তার শক্তি আরও বাড়তে পারে।
আলিপুরের এক আবহবিজ্ঞানী জানান, ফণীর মতিগতি বুধবারের পর থেকে আরও স্পষ্ট হবে। তবে বাংলায় আছড়ে না-পড়লেও এখানে তার প্রভাব পড়বেই। সেই প্রভাবে রাজ্যের উপকূল এলাকায় জোর বৃষ্টি হতে পারে। অন্যান্য জেলায় নাকাল করা গরমে লাগাম পড়তে পারে। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে পাড়ি দিতে নিষেধ করা হয়েছে।
দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯
সোমবার দক্ষিণবঙ্গে তীব্র দহনে নাকাল হয়েছেন মানুষজন। পশ্চিমের জেলাগুলিতে গরমের দাপট ছিল বেশি। পথেঘাটে বেরোলেই শুকনো গরমে চোখেমুখে জ্বালা ধরেছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy