KMC Election 2021: Kolkata Municipal Corporation Election 2021 News, Polls Dates & Results

এ বারও কোনও বিরোধী দলনেতা নেই কলকাতা পুরসভায়, শর্ত পূরণ করতে পারল না কেউ

পুর আইন অনুযায়ী, কলকাতা পুরসভায় প্রধান বিরোধী দলের মর্যাদা আদায় করতে মোট আসনের ১০ শতাংশ পেতে হবে। অর্থাৎ কমপক্ষে ১৫টি আসন পেতে হত।

এ বারও কোনও বিরোধী দলনেতা নেই কলকাতা পুরসভায়, শর্ত পূরণ করতে পারল না কেউ

কে কত

কলকাতা

২০২১ ২০১৫

মোট ওয়ার্ড

১৪৪

দল/জোট	জয়ী
তৃণমূল	১৩৪
বিজেপি	৩
বামফ্রন্ট	২
কংগ্রেস	২
অন্যান্য	৩

ওয়ার্ডভিত্তিক ফল

২০২১ ২০১৫

মোট ভোটার ৪৪৮০৩

ভোট দিয়েছেন৬৯.০৪%

কার্তিকচন্দ্র মান্না

তৃণমূল প্রাপ্ত ভোট ২৪৪২১

জয়ী
আশিসকুমার ত্রিবেদী

বিজেপি প্রাপ্ত ভোট ২৭৫২
পল্লব মুখোপাধ্যায়

সিপিএম প্রাপ্ত ভোট ২৪৩৬
সাফিকুল খাদিম

কংগ্রেস প্রাপ্ত ভোট ১২২২

মুনমুন দাস

নির্দল প্রাপ্ত ভোট ১৫৩

সীতা জয়সওয়ারা

তৃণমূল প্রাপ্ত ভোট ১৮৯২৪

জয়ী
সুজিতা শ

বিজেপি প্রাপ্ত ভোট ৩৫৭৮
রাজেন্দ্র গুপ্ত

সিপিএম প্রাপ্ত ভোট ৩৩১৭
জয়নাল আবেদিন মির

নির্দল প্রাপ্ত ভোট ৩০৮৪

প্রদীপ মণ্ডল

কংগ্রেস প্রাপ্ত ভোট ৫২০
শেখ চাঁদ আলি

বিএসপি প্রাপ্ত ভোট ১৮৮
রুমা সাহা

নির্দল প্রাপ্ত ভোট ৯৪
গোপা বন্দ্যোপাধ্যায়

নির্দল প্রাপ্ত ভোট ৬৮

নগরদর্পণ

মিষ্টি দই

জন্ম সম্ভবত বর্তমান বাংলাদেশের বগুড়ায়। কিন্তু কলকাতার মিষ্টি দইয়ের খাতির দেশ এমনকি, বিশ্ব জুড়ে।
ঘুগনি

কত রকমের ঘুগনি পাওয়া যায় কলকাতায়? গুনে বলা মুশকিল।
বিরিয়ানি

বিরিয়ানি কোথায় নেই! কিন্তু কলকাতার বিরিয়ানি আলাদা ব্র্যান্ড। বিরিয়ানিতে আলু জুড়েছে কলকাতাই।
ঝালমুড়ি

জন্ম কলকাতায়। পৌঁছে গিয়েছে লন্ডন, নিউ ইয়র্কেও।
চাউমিন

চিনের চাউমিন কলকাতার চায়না টাউন ছুঁয়ে এখন পাড়ায় পাড়ায় রোল-চাউমিন কাউন্টারে। এমন চাউ আর কোথাও পাবেন না।
ছোট গেলাসে চা

চেনা চেনা চায়ের গেলাস। ভারতের অন্যত্র প্রায় অচেনা।
রোল

ষাটের দশকে এসেছিল নিজামের কাঠি রোল। কলকাতার ফুটপাথে ফুটপাথে হরেক কিসিমের রোল ছড়িয়ে পড়তে বেশি দিন লাগেনি।
ফুচকা

কবে থেকে আছে কেউ জানে না। কেউ বলেন মগধ থেকে আসা। কেউ বলেন, প্রথম বানিয়েছিলেন দ্রৌপদী।
রসগোল্লা

কলকাতায় জন্ম। জন্মসাল ১৮৬৮। জনক বাগবাজারের নবীনচন্দ্র দাস।
হাতে টানা রিকশা

ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিক থেকে চলছে। সময় আর নিয়মনির্দেশের ঘাতপ্রতিঘাত সহ্য করে এখনও টিকে।
ট্রাম

১৮৭৩ সালে চালু হয় ঘোড়ায় টানা ট্রাম। গত ১১৯ বছর ধরে বিদ্যুৎচালিত। কলকাতার অন্যতম অভিজ্ঞান।
পাতালরেল

দেশের প্রথম ভূগর্ভস্থ রেল। চালু ১৯৮৪ সালে। এ বার জুড়ছে শহরতলির নানা দিক।
মিনি বাস

কলকাতার প্রথম 'লাক্সারি' বাস। শুরুতে বসে ছাড়া যাওয়াও যেত না।
নীল বাস

দেহ নীল। মাঝে হলুদ রঙের রেখা। কলকাতার অন্যতম ‘আইডেনটিটি’।
হলুদ ট্যাক্সি

হলুদ ট্যাক্সি। ১৯৫৮ থেকে চলছে কলকাতায়। আর কত দিন বলা মুশকিল।
টিপু সুলতান মসজিদ

স্থাপিত: ১৮৪২। বাবার নামে মসজিদ তৈরি করান টিপুর কনিষ্ঠ পুত্র।
ঠনঠনিয়া কালীবাড়ি

মন্দির প্রতিষ্ঠা: ১৮০৩। দুশো বছরের বেশি মাটির মূর্তিতে পূজার্চনা।
পরেশনাথ মন্দির

চারটি মন্দিরের সমাহার। এই জৈন মন্দির নির্মাণ শুরু ১৮৬৭ সালে।
বিড়লা মন্দির

নির্মাণকাজ শুরু ১৯৭০ সালে। বালিগঞ্জে ২৬ বছর ধরে তৈরি হয় রাধাকৃষ্ণের এই মন্দির।
নাখোদা মসজিদ

১৯২৬ সালে নির্মাণ সম্পূর্ণ। ১০,০০০ লোক একসঙ্গে নামাজ পড়তে পারেন।
সেন্ট পলস ক্যাথিড্রাল

শতাব্দী প্রাচীন গির্জা। ঐতিহ্যে মোড়া বড়দিনের প্রার্থনা।
রেড রোডের নমাজ

কলকাতার চেনা ছবি। যদিও আপাতত জন সমাগম বন্ধ করোনার কোপে।
পার্সি মন্দির

বৌবাজারের ট্রাম রাস্তার ধারে কলকাতার একমাত্র পার্সি মন্দির।
মাগেন ডেভিড সিনাগগ

স্থাপিত: ১৮৮৪। ব্রেবোর্ন রোড এবং ক্যানিং স্ট্রিটের সংযোগস্থলে ইহুদিদের উপাসনালয়।
লেক রোড বুদ্ধ মন্দির

কালীঘাটের কাছে জাপানিদের তৈরি বৌদ্ধ মন্দির। পরিচিত নিপ্পনজান মায়োহোজি নামেও।
গঙ্গাসাগর শিবির

গন্তব্য গঙ্গাসাগর। বাবুঘাট সংলগ্ন বঙ্গবাসী ময়দানে প্রতি বছরই এমন ক্ষণিকের বিশ্রাম।
বাবুঘাট

শহরের অন্যতম প্রাচীন ঘাট। প্রয়াত স্বামী বাবু রাজচন্দ্র দাসের স্মরণে ১৮৩০ সালে এটি তৈরি করান রানি রাসমণি।
রবীন্দ্রসদন

তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু ১৯৬১ সালে শিলান্যাস করেন। ১৯৬৭-তে নির্মাণ সম্পূর্ণ।
মোহনবাগান ক্লাব

স্থাপিত: ১৮৮৯। ১৯১১ সালে ব্রিটিশদের দলকে ফাইনালে হারিয়ে প্রথম ভারতীয় ক্লাব হিসেবে আইএফএ শিল্ড জেতে।
মহামেডান ক্লাব

স্থাপিত: ১৮৯১। ১৯৩৪ সালে কলকাতা ফুটবল লিগ জয়ী প্রথম ভারতীয় ক্লাব।
কুমোরটুলি

মৃৎশিল্পীদের এই পাড়া তৈরি হয় পলাশির যুদ্ধের পর পরই।
ইস্টবেঙ্গল ক্লাব

স্থাপিত: ১৯২০। সবচেয়ে বেশি (৩৯) বার কলকাতা লিগ খেতাব জয়ের রেকর্ড রয়েছে।
কলেজ স্ট্রিট

বইপাড়া নামেও খ্যাত। শুধু ভারতে নয়, এশিয়ার সবচেয়ে বড় বইবাজার।
অ্যাকাডেমি অব ফাইন আর্টস

১৯৩৩ সালে স্থাপিত। ভারতীয় জাদুঘরের ভবন থেকে পথ চলা শুরু।
নন্দন

১৯৮৫ সালে উদ্বোধন। নামাঙ্কন সত্যজিৎ রায়ের।
রাইটার্স বিল্ডিং

১৭৮০ সালে ব্রিটিশ করণিকদের থাকার জন্য তৈরি হয় এই বাড়ি। কিছু দিন আগে পর্যন্ত এই লালবাড়িই ছিল রাজ্য সরকারের সদর দফতর।
শিয়ালদহ স্টেশন

১৮৬৯ সালে এই স্টেশন চালু হয়। প্রতিদিন লাখো মানুষ যাতায়াত করেন।
শহিদ মিনার

১৮২৮ সালে নির্মাণ শেষ হয়েছিল এই স্তম্ভের। ‘শহিদ মিনার’ নাম স্বাধীন ভারতে দেওয়া। আগে নাম ছিল ‘অক্টারলোনি মনুমেন্ট’।
রাজভবন

রাজ্যপালের বাসভবন। ১৮০৩ সালে স্থাপিত।
নিউ মার্কেট

শহরের অন্যতম অভিজ্ঞান। ১৮৭৪ সালে চালু হয়।
ভারতীয় জাদুঘর

১৮১৪ সালে তৈরি। শুরুতে ছিল ‘এশিয়াটিক সোসাইটি’ ভবনে।
কালীঘাট মন্দির

৫১ সতীপীঠের অন্যতম। বর্তমান মন্দিরটি ১৮০৯ সালে তৈরি।
কলকাতা হাই কোর্ট

দেশের সবচেয়ে পুরনো হাই কোর্টের এই ভবন তৈরি হয়েছিল ১৮৭২ সালে।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়

১৮৫৭ সালে স্থাপিত। দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
কলেজ স্ট্রিট কফি হাউস

১৯৪২ সালে স্থাপিত। শহরের বিখ্যাততম আড্ডাস্থল। মান্নার গানে প্রসিদ্ধতর।
অ্যাটমসফিয়র

দুই বাড়ির সংযোগে ঝুলন্ত সাঁতার-পুল। ২০২১ সালেই নির্মাণ শেষ হয়েছে।
দ্য ফর্টি-টু

অদ্যাবধি কলকাতায় নির্মিত সবচেয়ে উঁচু বাড়ি। ২০১৯ সালে শেষ হয়েছে নির্মাণ।
আলিপুর চিড়িয়াখানা

কলকাতার অন্যতম জনপ্রিয় দ্রষ্টব্য স্থান। উদ্বোধন হয় ১৮৭৫ সালে।
মা উড়ালপুল

শহর কলকাতার অন্যতম ধমনী। চালু হয় ২০১৫ সালে।
বিড়লা তারামণ্ডল

১৯৬৩ সাল উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু।
নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়াম

দেশের প্রথম ইন্ডোর স্টেডিয়াম। উদ্বোধন হয় ১৯৭৫ সালে।
বিজ্ঞান নগরী

উদ্বোধন হয় ১৯৯৭ সালে। ‘সায়েন্স সিটি’ নামেই সমধিক পরিচিত।
বিধানসভা ভবন

১৮৬২ সালে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতে প্রথম তৈরি হয়েছিল আইন পরিষদ। এখন রাজ্য বিধানসভা।
জোব চার্নকের সমাধি

শহর কলকাতার ‘প্রতিষ্ঠাতা’ প্রয়াত হন ১৬৯৩ সালে।
ইডেন গার্ডেন্স

বিশ্বখ্যাত ক্রিকেট স্টেডিয়াম। ১৮৬৪ সালে তৈরি।
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল

রানি ভিক্টোরিয়ার স্মৃতিসৌধ। ১৯২১ সালে নির্মাণ সম্পন্ন হয়।
জাতীয় গ্রন্থাগার

১৮৩৬ সালে তৈরি। প্রথমে নাম ছিল ‘ক্যালকাটা পাবলিক লাইব্রেরি’। পরে নাম বদলায়।
লালবাজার

১৮৬৬ সালে তৈরি কলকাতা পুলিশের দীর্ঘ দিনের সদর দফতর।
বিদ্যাসাগর সেতু

দ্বিতীয় হুগলি সেতু নামেও পরিচিত। উদ্বোধন: ১৯৯২।
কলকাতা পুরভবন

কলকাতা পুরসভা ১৮৭৬ সালে তৈরি। আগামী ১৯ তারিখ এই বাড়ি দখলেরই লড়াই।