সন্দীপন মজুমদার
ভোরবেলা গ্যাংটক থেকে যাত্রা শুরু করে তাশি ভিউ পয়েন্ট, কাবি, ফোদং, মংগন, সিংঘিক পেরিয়ে পৌঁছে যাবেন চুংথাং।
সন্দীপন মজুমদার
রবিরশ্মির প্রথম ছটায় রক্তিম হয়ে উঠবে কাঞ্চনজঙ্ঘা, কাবরু, রাথং, কুম্ভকর্ণ, জোপুনো, পান্ডিম সমেত এক বিস্তৃত তুষারশৃঙ্গশ্রেণি। ৩৬০ ডিগ্রি অবারিত দৃশ্যপটে অন্য দিকে দেখা যাবে সিঙ্গালিলা রেঞ্জও।
সন্দীপন মজুমদার
বেশ খানিকটা উপর থেকে পাখির চোখে ধরা পড়ে সবুজে মোড়া লিংতাম উপত্যকার এক অনিন্দ্যসুন্দর ছবি। কাছেই আছে এক ছোট্ট গুম্ফা।
সন্দীপন মজুমদার
ফুটপাত ধরে হাঁটতে হাঁটতে সেরে নিতে পারেন প্রয়োজনীয় কেনাকাটা। দূরের আকাশে উপস্থিত কাঞ্চনজঙ্ঘা হয়তো তখন দ্যুতি ছড়াচ্ছে।
সন্দীপন মজুমদার
মার্চ থেকে মে মাসের মধ্যে যদি আসেন তবে অতিরিক্ত আকর্ষণ হয়ে উঠবে রডোডেনড্রনের রক্তিম প্লাবন।
অরুণাভ দাস
চিরচেনা দার্জিলিং নয়, কার্শিয়াংও নয়, আজ মংপু হয়ে সম্পূর্ণ অচিন পথে।
শান্তনু চক্রবর্তী
বোটে চড়ে ভেসে পরুন, আশ্চর্য জলদুনিয়ায়। মাছলোভা পাখিদের সঙ্গে আপনিও সামিল হোন।
শান্তনু চক্রবর্তী
অতীতের ‘পোর্ট অফ পালোর’ আজকের গোপালপুর অন সি।
শান্তনু চক্রবর্তী
প্রতি ১২ বছর অন্তর প্রভু জগন্নাথের নব কলেবর উৎসব পালিত হয়। পুরনো বিগ্রহকে বৈকুণ্ঠধামে সমাহিত করা হয়।
সৌরাংশু দেবনাথ
হোমস্টের বারান্দায় কাঠের চেয়ারে বসে অদ্ভুত লাগছিল। সামনে একের পর এক ঢেউ খেলানো পাহাড়ের সারি। তা বেয়ে উঠে আসছে মেঘ।
মধ্যপ্রদেশ ভ্রমণের দ্বিতীয় পর্ব। লিখছেন উত্তরা গঙ্গোপাধ্যায়।
উত্তরা গঙ্গোপাধ্যায়
স্বল্প চেনা এই জঙ্গলে ঘোরার অভিজ্ঞতা বেশ আকর্ষণীয়। শাল-সেগুনের জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে চলে গিয়েছে গাড়ির রাস্তা। কখনও বা যেতে হয় নদীর বুক চিরে। আজ প্রথম পর্ব।
শিপ্রা নদীর তীরে উজ্জয়ন, প্রাচীনকালে নাম ছিল অবন্তিকা। ১২ বছর অন্তর শিপ্রা নদীর রামঘাটে অনুষ্ঠিত হয় কুম্ভমেলা।
মনে রাখবেন, জঙ্গলের কোনও প্রাণী আমাদের বশংবদ নয়। দেখা দেওয়া বা না দেওয়া তাদের মর্জি।
জগন্নাথ ঘোষ
হ্যামিল্টনগঞ্জ স্টেশন থেকে ইষ্টিকুটুমের দূরত্ব ১৪ কিমি। গন্তব্যে পৌঁছে রাতযাত্রার হ্যাংওভার কাটিয়ে সুব্রতবাবুর খামার দর্শনে নেমে পড়েছি।
গেট খুলে প্রবেশ করলাম। অপেক্ষা করছিল ষষ্ঠ শতকের একাধিক বিস্ময়।কয়েকটা সিঁড়ি উঠতে হল।
পরতে পরতে জড়িয়ে আছে ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য। ভূপ্রকৃতিও কম আকর্ষণীয় নয়। ইংল্যান্ড ঘুরে এসে লিখছেন সুচিন্ত্য চট্টরাজ
মধুছন্দা মিত্র ঘোষ
আজ আমাদের গন্তব্য পূর্ব সিকিমের আরিতার। আমরা অবশ্য রেশম পথ থেকে ফেরার পথে জুলুকে রাত্রিবাস করে, পর দিন সাত-সকালে আরিতারের পথে পাড়ি দিয়েছিলাম।
সন্দীপন মজুমদার
একজায়গায় নদী প্রায় পুরো একটা ‘S’আকৃতি নিয়ে বয়ে যাচ্ছে। তার পিছনে নীল পাহাড়ের অবস্থান পুরো দৃশ্যপটকেই যেন অন্য মাত্রা দিয়েছে। জায়গাটা যতটা সুন্দর, তার নামটিও কম সুন্দর নয়। এ জায়গার নাম হল ছাওয়াফেলি।
প্রাকৃতিক রূপশোভার কোলাজে শুধুই বুঁদ হয়ে থাকতে চাইলে ব্যাগ গোছান আজই।
আবার যাঁরা কর্পোরেটে কাজ করেন, তাঁরা পুজো ছাড়া টানা ছুটি তো তেমন পানই না। তাই পুজোর সময় একই সঙ্গে হাওয়া ও মনবদলের জন্যে তাঁরা বছরভর হা-পিত্যেশ করে বসে থাকেন।
দলবেঁধে দাঁড়ানো হুইসলিংটিলেরা অবাক চোখে ভাবে, একি রে, আমাদের ছবি তুলল না তো! ব্রোঞ্জ উইংড্ জাকানাটা লম্বা লম্বা পা ফেলে পার হয় জলের বুকে ভাসতে থাকা কচুরিপানার দাম। অনেকটা দূরে প্রায় পাড় ঘেঁষে ওপেন বিল্ড স্টর্কটা খাবার খুঁজে ফিরছে। আর স্নাইপটা কেমন চোখ গোল করে ঠোঁট বাগিয়ে তাকিয়ে আছে দ্যাখো...।
দেবভূমি। হিমাচল সম্পর্কে শুনেছিলাম। খানিক দ্বিধা ছিল। পৌঁছে দেখলাম, অস্বীকার করা যায় না। এমন নিপুণ ভাবে সাজানো প্রকৃতি যে চোখ ফেরানো মুশকিল। দেখে এলেন কুলটির বাসিন্দা বুদ্ধজ্যোতি চট্টোপাধ্যায়
নির্জন সৈকতের বগুরান থেকে ঘুরে আসতে পারেন জুনপুট-বাঁকিপুট-দরিয়াপুর-পেটুয়াঘাট। লিখছেন শ্রেয়সী লাহিড়ী
সন্দীপন মজুমদার
দেবতামুড়া বা দেওতামুড়া পাহাড়শ্রেণি বিস্তৃত রয়েছে উদয়পুর ও অমরপুরের মধ্যে (দুটি জায়গার মধ্যে দূরত্ব ৩০ কিলোমিটার)। গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত এই দেবতামুড়া পাহাড়ের একাংশে পাহাড়ের গায়ে খোদাই করে সৃষ্টি করা হয়েছে হিন্দু দেবদেবীর প্রচুর মূর্তি।
ভোর থাকতে থাকতেই গ্রিসের রাজধানী আথেন্স থেকে আমাদের প্লেন রওনা হল সান্তোরিনি দ্বীপের উদ্দেশে। আধ ঘণ্টার উড়ান। নীচে এগিয়েন উপসাগরের নীল জলরাশি।
দিয়া চক্রবর্তী দত্ত
উত্তরাখণ্ডের কুমায়ুন হিমালয়— যেন প্রাকৃতিক দৃশ্যের এক অভূতপূর্ব কোলাজ।