সম্পর্ক যেমনই হোক কর্মস্থলে ঊর্ধ্বতনদের সঙ্গে কথা বলার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখুন, যেন পেশাদারিত্ব বজায় থাকে। কী কী কথা এড়িয়ে যাওয়াই ভাল?

ছবি: সংগৃহীত

ব্যক্তিগত জীবন

 ব্যক্তিগত জীবনের সমস্ত খুঁটিনাটি কর্মক্ষেত্রে না বলাই ভাল। প্রাথমিক ভাবে স্বাভাবিক মনে হলেও ভবিষ্যতে তা সমস্যার কারণ হয়ে উঠতে পারে।

ছবি: সংগৃহীত

‘ফিড্‌ব্যাক’

কাজ সম্পর্কিত প্রতিক্রিয়া ভাগ করে নিলে কর্মক্ষেত্রে উন্নতি হতে পারে। তবে বিষয়গুলি খুব ভেবেচিন্তে পরামর্শ করুন।

ছবি: সংগৃহীত

প্রতিটি পদক্ষেপ না বলা

 আপনি কাজের প্রতি নিবেদিত হতে পারেন তবে আপনার প্রতিটি সিদ্ধান্ত এবং পদক্ষেপ সব সময় বলা এড়িয়ে চলুন। কখনও তা আপনার বিরুদ্ধেও যেতে পারে।

ছবি: সংগৃহীত

সহকর্মীদের বিষয় গোপন রাখা

 সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনার সব বিষয় ঊর্ধ্বতনদের না জানানোই শ্রেয়, কারও বিশ্বাস ভাঙা উচিত নয়।

ছবি: সংগৃহীত

স্বাস্থ্যের অবস্থা

 মানসিক স্বাস্থ্য একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল বিষয়, এই সম্পর্কিত সমস্যাগুলি আপনার বসের সাথে শুধুমাত্র সতর্কতার সঙ্গে শেয়ার করুন।

ছবি: সংগৃহীত

ব্যক্তিগত মত

বসের সঙ্গে সামাজিক, ধর্মীয় বা রাজনৈতিক মতামত ভেবেচিন্তে ভাগ করে নিন। না হলে অপ্রয়োজনীয় মতবিরোধ হতে পারে।

ছবি: সংগৃহীত

‘টিম প্লে’

সহকর্মী এবং দলের সঙ্গে একসঙ্গে কাজ করুন। আপনার অনন্য কাজ অনেক সময় ঊর্ধ্বতনের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

ছবি: সংগৃহীত