ভারতে এমন ১০টি ‘ভূতুড়ে’ জায়গা রয়েছে, যেখানে সাধারণ মানুষ যেতে ভয় পান।

ছবি: সংগৃহীত

ভানগড় দুর্গ

 ষোড়শ শতাব্দীতে নির্মিত দুর্গটি ভারতের রাজস্থানে অবস্থিত। ভগবন্ত দাস তার ছোট ছেলে মধু সিংহের জন্য এই দুর্গ নির্মাণ করিয়েছিলেন। এখানে রাতে যাওয়া নিষিদ্ধ।

ছবি: সংগৃহীত

কুলধারা গ্রাম

রাজস্থানের জয়সলমেরে অবস্থিত কুলধারা গ্রাম৷ গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে অসংখ্য ঘরবাড়ি। প্রায় ৩০০ বছর ধরে জনশূন্য এই গ্রাম৷ লোকমুখে প্রচলিত, এক রাতেই জনশূন্য হয়ে গিয়েছিল রাজস্থানের এই বর্ধিষ্ণু গ্রামটি।

ছবি: সংগৃহীত

ডাও হিল

 কার্শিয়াঙের ডাও হিল ভারতের বিখ্যাত ‘ভূতুড়ে’ জায়গাগুলির অন্যতম। ডাও হিল রোড এবং বন দফতরের মধ্যে রয়েছে ‘মৃত্যুর রাস্তা’৷ স্থানীয় কাঠুরেদের দাবি, বার বার দেখা দিয়েই অদৃশ্য হয়ে যায় একটি ছেলের মুণ্ডহীন দেহ।

ছবি: সংগৃহীত

ডুমাস সৈকত

গুজরাটের ডুমাস সমুদ্র সৈকতে রাতেরবেলায় পাখিও আসে না। এখানে অনেক ভয়ের গল্প প্রচলিত আছে।

ছবি: সংগৃহীত

জাটিঙ্গা

 অসমের জাটিঙ্গা গ্রামে রহস্যজনক ভাবে প্রচুর পাখি মারা গিয়েছিল৷ তার পর থেকেই স্থানটি ‘ভূতুড়ে’ মনে করা হয়৷

ছবি: সংগৃহীত

লম্বি দেহর খনি

উত্তরাখণ্ডের লম্বি দেহার খনি অতিপ্রাকৃত স্থানগুলির অন্যতম৷ এই খনির সুড়ঙ্গের মধ্যে দূর্ঘটনায় বহু শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে৷ কালক্রমে ভয়াবহ জায়গার তালিকায় স্থান পেয়েছে এটি।

ছবি: সংগৃহীত

অগ্রসেনের সোপান

নয়াদিল্লির এই ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্য সংরক্ষণ করেছে ভারতীয় পুরাতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণ৷ স্থানীয় বিশ্বাস, এই অট্টালিকায় ‘ভূতের’ বাস৷

ছবি: সংগৃহীত

ডি'সুজা চাউল

 মুম্বইয়ের মাহিম এলাকার ডি’সুজা চাউলও ভারতের অন্যতম ভয়ঙ্কর জায়গা।

ছবি: সংগৃহীত

ভাস ভিলা

বেঙ্গালুরুর সেন্ট মার্কস রোডে অবস্থিত ভাস ভিলা সম্পর্কে অনেক ভয়েরর গল্প শোনা যায়।

ছবি: সংগৃহীত

 থ্রি কিংস চার্চ

থ্রি কিংস চার্চ গোয়ার সবচেয়ে ‘ভূতুড়ে’ জায়গাগুলির অন্যতম। অনেক রহস্যময় এবং ভয়ের গল্প রয়েছে এই স্থান নিয়ে।

ছবি: সংগৃহীত